জাপান-যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত অংশীদারত্ব ও বাংলাদেশ

বণিক বার্তা ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম প্রকাশিত: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:০৪

বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিভিন্ন সময়ে জাতিসংঘ অধিভুক্ত দেশগুলো নানা সময়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে এসেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতায় স্তব্ধ বিশ্বের ক্ষত সারানোর পাশাপাশি শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে ১৯৪৫ সালের ২৪ অক্টোবর ৫১টি রাষ্ট্রের জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরের মাধ্যমে জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ ১৩৬তম সদস্য হিসেবে জাতিসংঘের অন্তর্ভুক্ত হয়। বর্তমানে বিশ্বের ১৯৩টি দেশ ও দুটি পর্যবেক্ষণকারী দেশ জাতিসংঘের সদস্য। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংস্থাটি শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে।


বর্তমান বিশ্বের শক্তিধর দেশগুলো পরমাণু অস্ত্র তৈরির প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। শক্তির ভারসাম্য ধরে রাখতে পরাশক্তি দেশগুলো নিজেদের কর্মসূচি কোনোভাবেই বন্ধ করছে না। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু অস্ত্রের নৃশংসতম ভয়াবহতা বিশ্ব দেখেছে। পরমাণু অস্ত্রের বিধ্বংসী ক্ষমতা আজও সারা বিশ্বে আতঙ্ক ও ঘৃণার সঙ্গে উচ্চারিত হয়।


ওই ঘটনার পর বিশ্বব্যাপী পরমাণু অস্ত্র বন্ধ হওয়া উচিত ছিল। উচিত ছিল এর চির অবসান। অথচ হয়েছে তার বিপরীত। বরং শক্তিমত্তা প্রদর্শনের জন্য বিশ্বের বহু দেশ প্রকাশ্যে বা গোপনে পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে আসছে। অথচ বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ এখনো দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছে। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ মৌলিক অধিকার ও সুবিধা থেকে তারা বঞ্চিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও