You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কূটনীতিকদের দৌড়াদৌড়ি, সরকারের বিরক্তি

‘কথা কম কাজ বেশি’ বৈশিষ্ট্যের দেশ জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকিও সম্প্রতি বলেই ফেলেছেন আগামীতে বাংলাদেশে আগের রাতে ব্যালট বাক্স ভর্তি করা হবে না বলে আশা করেন তিনি। জানান, রাতে ভোট হয় এমন কথা তিনি জীবনেও শোনেননি। এর আগে এমন ধাঁচে কথা বলতে শোনা যায়নি তাকে। প্রসঙ্গ বা প্রশ্ন এলে বড়জোর বলেছেন, ‘বাংলাদেশে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় জাপান।’ এর মধ্যেই বিএনপি নেতাদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলাস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পিটার হাস তো শুধু কথা বা বৈঠক নয়, চলে যাচ্ছেন নানান জায়গায়।

স্বাভাবিকভাবেই বিভিন্ন দেশের ঢাকার কয়েক কূটনীতিকের তৎপরতায় সরকার যারপরনাই বিরক্ত। একে বাড়াবাড়ি হিসেবে দেখতে বাধ্য হচ্ছ সরকার। এ বিরক্তি গোপন রাখেনি সরকার। ভাসা ভাসা নয়, একবারে সোজাসাপ্টা বলা হয়েছে, ঢাকার বিদেশি কূটনীতিকদের ‘কূটনৈতিক শিষ্টাচার ও রীতিনীতি’ মেনে চলতে। কূটনীতিকদের বুঝেশুনে কথা বলা এবং যেখানে-সেখানে মাখামাখি না করার তাগিদ ছিল চিঠির মধ্যে। ঢাকার সব দূতাবাস, জাতিসংঘ কার্যালয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার অফিসে এ-সংক্রান্ত অভিন্ন নোট পাঠায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কিন্তু কয়েক কূটনীতিক মুখ আরও বেশি খুলছেন। মাখামাখি করছেন আরও বেশি। যারা সচরাচর দম ধরে থাকেন, না পারতে কথা বলেন না, তারাও কথার ঝাঁজ বাড়িয়ে দিয়েছেন। এ কাজে মার্কিনি রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বরাবরই এগিয়ে। কিছুদিন আগে, ঢাকা সফর করে যাওয়া মার্কিন উপসহকারী মন্ত্রী আফরিন আক্তারও সুষ্ঠু নির্বাচনের তাগিদ দিয়ে গেছেন। বড় ধরনের এজেন্ডা নিয়ে আসা আফরিন এ সময়টায় বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচনের তাগিদ দিয়ে আসা সুশীলসমাজের কয়েকজনের সঙ্গেও কথা বলে গেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন