লোকবল বাড়িয়ে সর্বোচ্চ সেবা নিশ্চিত করুন

প্রথম আলো পদ্মা সেতু সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০৬ মার্চ ২০২৪, ১০:৫৯

কোনো উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার আগে যেমন তার অবকাঠামো ও লোকবলের কথা ভাবতে হয়, তেমনি মাথায় রাখতে হয় এই প্রকল্প দ্বারা কত বেশিসংখ্যক মানুষ উপকৃত হবেন। কিন্তু আমাদের নীতিনির্ধারকদের কাণ্ড দেখে মনে হয়, প্রকল্প নেওয়াই তাঁদের একমাত্র কাজ, এ থেকে মানুষ আদৌ উপকৃত হলো কি না, সেসব নিয়ে তাঁরা খুব একটা চিন্তা করেন না।


পদ্মা সেতু হয়ে রাজধানীর সঙ্গে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে নতুন রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে, এটা নিশ্চয়ই আনন্দের কথা। এর মধ্য দিয়ে রাজধানী ঢাকার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে নতুন রেল যোগাযোগ স্থাপিত হয়। আগামী জুলাইয়ে যশোর পর্যন্ত রেলপথ চালুর প্রস্তুতি আছে। যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতুতে রেললাইন যুক্ত করা হয় সেতু চালুর অনেক পরে। কিন্তু পদ্মা সেতুতে রেললাইন স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয় শুরুতেই। বলা হয়েছিল, এটি হবে বহুমুখী। সড়ক ও রেল যোগাযোগের কাজে লাগবে।


২০২২ সালের ২৫ জুন পদ্মা সেতু চালু হয়। রেলপথে পদ্মার দুই পারে যোগাযোগ স্থাপন করতে নেওয়া হয় আলাদা প্রকল্প, যা ‘পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্প’ নামে পরিচিত। গত বছরের ১০ অক্টোবর পদ্মা সেতু হয়ে রেলপথের উদ্বোধন হওয়ার পর ১ নভেম্বর শুরু হয় যাত্রী নিয়ে ট্রেন চলাচল।


কিন্তু লোকবলের অভাবে পদ্মা সেতু দিয়ে চলমান ট্রেনের সংখ্যা যদি বাড়ানো না যায়, সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক। বর্তমানে মাত্র চার জোড়া ট্রেন চলাচল করছে। রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, চীন থেকে ১০০ নতুন কোচ আনা হয়েছে। এসব কোচ দিয়ে পদ্মা সেতু হয়ে নতুন রেলপথে সাত-আটটি আন্তনগর ট্রেন চালানো সম্ভব। পর্যাপ্ত ট্রেন চালানো যাচ্ছে না বলে উল্লিখিত কোচের একটি অংশ দেশের অন্যান্য রেলপথে যুক্ত করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও