চীনা প্রেসিডেন্টের ‘সুন্দর জিনজিয়াং’–এর উইঘুররা আসলে কেমন আছে?

প্রথম আলো চীন মায়া ওয়াং প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:২০

গত ২৬ আগস্ট জিনজিয়াং প্রদেশ সফর করেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। সেখানে গিয়ে তিনি বলেন, মুসলিম উইঘুর-অধ্যুষিত অঞ্চলটি ‘কষ্টে অর্জিত সামাজিক স্থিতিশীলতা’ উপভোগ করছে এবং ‘ঐক্য, শান্তি ও সমৃদ্ধির’ দিকে এগোচ্ছে। সি চিন পিংয়ের বলা ‘সুন্দর জিনজিয়াংয়ের’ এই ছবি জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের (ওএইচসিএইচআর) সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের পুরোপুরি উল্টো।


গত বছর প্রকাশিত ওএইচসিএইচআর-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত চীন সরকার জিনজিয়াংয়ের লাখ লাখ উইঘুর ও তুর্কিভাষী জনগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। সেখানে এতটা পদ্ধতিগতভাবে ও বিস্তৃত পরিসরে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে যে সেটা আন্তর্জাতিক আইনে মানবতাবিরোধী অপরাধ।


জিনজিয়াংয়ে বাইরের কেউ প্রবেশের ক্ষেত্রে ব্যাপক কড়াকড়ি থাকা সত্ত্বেও চীনা কর্তৃপক্ষ বলে আসছে সেখানে সবকিছু্ই ঠিকঠাক রয়েছে। বাইরের পর্যবেক্ষকদের পক্ষে জিনজিয়াংয়ের পরিস্থিতির পুরো বাস্তবতা পাওয়া কঠিন। এরপরও সেখানে কী ঘটছে, সেই তথ্য কোনো না কোনোভাবে বেরিয়ে আসছে।


‘সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থার বিরুদ্ধে কঠোর আঘাত’ এই কর্মসূচির মধ্য দিয়ে চীন সরকার জিনজিয়াং অঞ্চলের অধিবাসীদের সবচেয়ে বেশি শাস্তি দিয়েছে। প্রায় ১০ লাখ উইঘুর, কাজাখ ও অন্য জাতিসত্তার লোকদের রাজনৈতিক পুনর্বাসন শিবিরে (কারাগার ও বন্দী শিবির) জোরপূর্বক বন্দী করে রাখে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও