উন্নয়নের সুফল সবার কাছে পৌঁছাতে হবে

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ১০ জুলাই ২০২৩, ০৮:৩৩

২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের সব মানুষ যাতে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার কিনতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) দ্বিতীয় দফায় ক্ষুধামুক্তির কথা বলা হয়েছে। ২০১৫ সালে সহস্রাব্দের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হওয়ার পর ২০১৬ সালে এসডিজি ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশ এর অন্যতম স্বাক্ষরদাতা।


সহস্রাব্দের লক্ষ্যমাত্রায় চরম দারিদ্র্য ও ক্ষুধা নির্মূল, সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশুমৃত্যু হ্রাস ও মাতৃস্বাস্থ্য উন্নয়নে আমাদের অগ্রগতি ছিল উল্লেখযোগ্য। উন্নয়নশীল অনেক দেশের চেয়ে ভালো।


স্বাভাবিকভাবে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও বাংলাদেশ ভালো করবে—এটাই প্রত্যাশিত। কৃষিসহ অনেক খাতে আমাদের অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো।


এ প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাংক স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের যে চিত্র তুলে ধরেছে, তা কেবল নেতিবাচক নয়, উদ্বেগজনকও। ‘অ্যাটলাস অব সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস ২০২৩’ শিরোনামের এ প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘বাংলাদেশে এখন ১২ কোটি ১০ লাখ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে পারেন না। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার কেনার সামর্থ্য তাঁদের নেই।’


সম্প্রতি এসডিজি অর্জনে ১৭টি লক্ষ্যে বিভিন্ন দেশের পরিস্থিতি কেমন, তা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। সর্বশেষ জনশুমারি অনুযায়ী, বাংলাদেশের জনসংখ্যা এখন ১৭ কোটি। বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনের তথ্য বিবেচনায় আনলে বাংলাদেশের দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার কিনতে পারেন না। বাংলাদেশের ওপরে আছে ভারত, নাইজেরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, পাকিস্তান ও চীন। এর সব কটি দেশের জনসংখ্যা আমাদের চেয়ে বেশি। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার না পেলে এসডিজির দ্বিতীয় লক্ষ্য ক্ষুধামুক্তি (জিরো হাঙ্গার) অর্জন সম্ভব নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও