ঈদ স্মৃতি ও উৎসবের দায়

দৈনিক আমাদের সময় সেলিনা হোসেন প্রকাশিত: ২৮ জুন ২০২৩, ১০:৪২

ঈদ আমার শৈশবে একটি অন্যরকম উৎসব ছিল। তখন আমরা বাবার চাকরিসূত্রে বগুড়ার করতোয়া নদীর ধারে গ-গ্রাম নামে একটি এলাকায় থাকতাম। জনবসতি কম ছিল বলে চারদিকের সবুজ মাঠঘাট-প্রান্তর চোখ জুড়িয়ে দিত। বড় একটা মাঠ ছিল, সেটি ছিল ঈদগাহ।


আমার এই ৭৬ বছর বয়সে এখনো শৈশবের ঈদগাহ আমার এক অসাধারণ স্মৃতির সঞ্চয়। ঈদের দিন নতুন জামা পরে বাবার সঙ্গে ঈদগাহে যেতাম। আশপাশের বাড়ির ছোট ছেলেমেয়েরা বন্ধু ছিল। সবাই মিলে বাবার পেছনে পেছনে দৌড়াতাম। নামাজ শেষ হয়ে গেলে আমরা ছোটরা ঘাসের সঙ্গে ফুটে থাকা নানা ফুল ছিঁড়তাম। প্রজাপতি, ফড়িং ধরার জন্য দৌড়াদৌড়ি করতাম। অনেকক্ষণ এভাবে কাটিয়ে বাড়ি ফিরতাম। এমনই ছিল ঈদের আনন্দ।


এর পর রাজশাহীতে এসে এমন প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ঈদগাহ আর পাইনি। কিন্তু ঈদের উৎসব হয়েছে জমজমাট। তখন বড় হয়ে গেছি। বাবার পেছনে দৌড়িয়ে আর ঈদগাহে যাওয়া হতো না। বড় ভাইয়েরা নতুন জামা পরে রুমি টুপি মাথায় দিয়ে ঈদের নামাজ পড়তে যেত। মাঝে মাঝে ওদের সঙ্গে গিয়ে ঈদগাহে মানুষের নামাজে দাঁড়ানো দেখতাম। নামাজ শুরু হলে চলে আসতাম।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও