কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ক্ষমতায় ফেরার পরিকল্পনায় ইমরান খান

রাজনৈতিক নেতারা প্রায়ই তাদের ‘ইস্পাতসম দৃঢ়তা’ নিয়ে গর্ব করেন। ইমরান খান দেখাতে পারেন তার ডান পায়ের তিনটি বুলেট-গর্ত। গত নভেম্বরের হামলার ঘটনা স্মরণ করে জানান, ‘একটি বুলেট শিরায় লেগেছে, পা এখনো সারেনি। একটু বেশি হাঁটলেই সমস্যা হয়।’ বুলেট তাকে ধীর করেছে বটে। তবে সেই সহজ হাসি, বাম কব্জিতে মোড়ানো তসবিহ আছে আগের মতোই। পাঁচ বছর পরে মার্চে তার সঙ্গে কথা হলো, ক্ষমতা হারানোর ছাপ পড়েছে চেহারায়। গত এপ্রিলে সংসদীয় অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে তিনি ‘জিহাদে’র ডাক দেন এবং নতুন নির্বাচনের দাবি করেন। বলেন, মার্কিন রচিত অন্যায় প্রহসনের শিকার তিনি। (স্টেট ডিপার্টমেন্ট অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেছে।)

‘সর্বশক্তিমান’ সামরিক বাহিনীর সমর্থন হারিয়েছেন প্রথমে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইর নেতৃত্বে কে আসবে, সেই দ্বন্দ্বে। বিরোধীরা দুর্বলতা আঁচ করেছে এবং অনাস্থা ভোটে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তিনি ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন রাস্তায়, কয়েক মাস দেশব্যাপী সমাবেশের মাধ্যমে। রাওয়ালপিন্ডির সাহিত্যের অধ্যাপক শাহিনা ভাট্টি বলেন, ‘ইমরান খান সমাজের সব শ্রেণির সঙ্গে মিশতে পারেন তাদের স্তরে নেমে। কিন্তু অন্যরা রাজনীতিতে থাকেন দেশকে নয়, নিজেদের আখের গোছাতে।’ নভেম্বরের হামলা পিটিআই সদস্যদের অনুভূতিতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। রাজপথে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তারা। খানকে গুলি করার দায়ে এক স্বীকৃত ধর্মান্ধকে গ্রেপ্তার করা হয়। যদিও তিনি অভিযুক্ত করে চলেছেন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহ ও মেজর জেনারেল ফয়সাল নাসিরকে। (তারা সবাই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।)

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন