You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এ আলো ছড়িয়ে পড়ুক

ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী ৮০ শতাংশ দগ্ধ শরীর নিয়ে ২০টি শিশুকে আগুনের ভয়াবহতা থেকে বাঁচিয়ে নিজে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেছেন। এ ঘটনা শুধু মানবিক নয়, দৃষ্টান্তনীয়। এ ঘটনা শিক্ষকতাকে এক পরম ত্যাগের উচ্চ মঞ্চে পৌঁছে দিয়েছে। একজন শিক্ষক কেবল জ্ঞানই দেন না, প্রয়োজনে যে জীবনও দেন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য, মাহরীন আমাদের সেই সত্য চোখে আঙুল দিয়ে দেখালেন। শ্রেণিকক্ষে তার পরিচয় যতটা গুরুত্বপূর্র্ণ, সংকটের সময় তার নৈতিক অবস্থান ততটাই আলোকিত।

এ ঘটনা আমাদের ফিরিয়ে নেয় এক পুরোনো কিন্তু মৌলিক প্রশ্নে-শিক্ষক কে? কীভাবে তিনি একটি জাতিকে আলোকিত করতে পারেন?

এ অঞ্চলে একসময় শিক্ষকরা ছিলেন সমাজের সর্বাধিক শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি। তারা পাঠদান করতেন, কিন্তু তাদের কাজ সীমাবদ্ধ ছিল না পাঠ্যপুস্তকে। তারা গড়তেন বিবেকবান মানুষ। সমাজচিন্তার কারিগর ছিলেন তারা। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন এমন একজন শিক্ষক, যিনি নারীশিক্ষা, বিধবাবিবাহ, ভাষার সংস্কার ও মানবিক দর্শনে একাই এক বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। তার শিক্ষা পদ্ধতি ছিল বাস্তবঘনিষ্ঠ, সহানুভূতিশীল ও অন্তর্মুখী। তিনি শিক্ষার্থীদের পড়াননি শুধু, মানুষ করে তুলতে চেয়েছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন