এই দুর্ঘটনার জন্য ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করা যেতে পারে

www.ajkerpatrika.com ইশফাক ইলাহী চৌধুরী প্রকাশিত: ২৫ জুলাই ২০২৫, ১২:৫৯

ইশফাক ইলাহী চৌধুরী অবসরপ্রাপ্ত এয়ার কমোডর। বর্তমানে তিনি ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির কোষাধ্যক্ষের দায়িত্বে আছেন। সম্প্রতি উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনার বিষয় নিয়ে তিনি কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার মাসুদ রানার সঙ্গে।


আজকের পত্রিকা: আপনি বিমানবাহিনীর একজন অভিজ্ঞ সাবেক কর্মকর্তা হিসেবে বলবেন, প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনার প্রধান কারণগুলো কী হতে পারে?


ইশফাক ইলাহী চৌধুরী: প্রথমত, দুর্ঘটনাটা হয়েছে এফ-৭ ফাইটার বিমানের প্রশিক্ষণ ভার্সন (এফটি-৭) থেকে। আসলে এটা প্রশিক্ষণ বিমান ছিল না। যেহেতু এফ-৭ বিমানটি একজন পাইলট চালিয়ে থাকেন, তাই প্রথমবার একা ওড়াবার আগে পাইলটকে কিছু গ্রাউন্ড ট্রেনিং করতে হয়, বিমানের বিভিন্ন সিস্টেম সম্পর্কে জানতে হয়। তারপর প্রথমে দুই সিটওয়ালা এফটি-৭ চালাতে দেওয়া হয়। সামনের সিটে প্রশিক্ষণার্থী এবং পেছনের সিটে প্রশিক্ষক থাকেন। প্রশিক্ষক কয়েকটি মিশনের পর যখন মনে করবেন যে প্রশিক্ষণার্থী একাই বিমানটি চালাতে সক্ষম, তখন প্রশিক্ষক বিমান থেকে নেমে যান এবং প্রশিক্ষণার্থী পাইলটকে একাই বিমান চালাতে অনুমতি দিয়ে থাকেন। এটাকে ‘সলো ফ্লাইং’ বলা হয়, যা ২১ জুলাইয়ে হয়েছিল। পাইলটের উড্ডয়ন করার কিছুক্ষণ পরেই ল্যান্ড করার কথা ছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত উড্ডয়নের কয়েক মিনিটের মধ্যে বিমানটি দুর্ঘটনাকবলিত হয়। আমাদের বেসিক ফ্লাইং ট্রেনিং হয় যশোরে। কিছু অ্যাডভান্স ট্রেনিং চট্টগ্রামেও হয়। ঢাকায় যেসব ফাইটার বিমান আছে, তা হলো অপারেশনের জন্য। এখানে মিগ-২৯ এবং এফ-৭ আছে। এফ-৭ বিমানটি ১৯৮০ সালের দিকে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত হয় এবং সেই থেকে অত্যন্ত বিশ্বস্ততার সঙ্গে বিমানবাহিনীতে এটা ব্যবহৃত হয়েছে। ইতিমধ্যে মূল এফ-৭ বিমানটি সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে আরও উন্নত ও সমরসক্ষম করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও