কাসালাং হতে পারে বাংলাদেশে বাঘের দ্বিতীয় আবাসভূমি

প্রথম আলো ড. এম এ আজিজ প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২২, ১২:২১

সুন্দরবন বাংলাদেশে বাঘের একমাত্র বাসভূমি। পৃথিবীতে যেসব এলাকায় বাঘ টিকে আছে, তার মধ্যে সুন্দরবনকে বাঘবিজ্ঞানীরা একটি গুরুত্বপূর্ণ আবাস হিসেবে বিবেচনা করেন। সুন্দরবনের আয়তন ও বাঘের সংখ্যা বিবেচনায় পৃথিবীর পাঁচটি আবাসের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশের জন্য সর্বশেষ ভরসার জায়গা। সর্বশেষ জরিপ অনুযায়ী পুরো সুন্দরবনে বাঘের সংখ্যা ২১০, এর মধ্যে বাংলাদেশ অংশে আছে ১১৪টি। আজ থেকে কয়েক যুগ আগেও দেশের শালবন ও উত্তর-পূর্ব পাহাড়ি এলাকায় বাঘ ছিল। বাঘ ও বাঘের খাদ্য-প্রাণীর নির্বিচার শিকার ও মানুষের বসতবাড়ি তৈরিতে বনাঞ্চল ধ্বংস হওয়ায় এসব এলাকা থেকে বাঘ আজ বিলুপ্ত।
 
সুন্দরবনে বাঘ টিকে আছে নানা প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে। বিশেষত, বাঘের খাদ্য ও আবাসের গুণাগুণ বিবেচনায় সুন্দরবন ভালো মানের আবাস নয়। মানুষের উপর্যুপরি অত্যাচার ও বন সংকুচিত হওয়ায় নিরুপায় বাঘ এই কাদা-পানির বনে আশ্রয় নিয়েছে। মোগল আমলেও বৃহত্তর যশোর, বরিশাল ও চব্বিশ পরগনা এলাকায় সুন্দরবন বিস্তৃত ছিল। ওই সময় সুন্দরবনের আয়তন ছিল বর্তমান সুন্দরবনের দ্বিগুণ। মোগল ও ব্রিটিশ শাসকেরা প্রণোদনার মাধ্যমে বঙ্গের নানা এলাকার মানুষকে সুন্দরবনের জঙ্গল পরিষ্কার করে ধানের আবাদে নিযুক্ত করে। উত্তর দিক থেকে সুন্দরবন কাটা শুরু হয়। কোনো উপায় না পেয়ে বাঘ সুন্দরবনের দক্ষিণে দিকে সরতে থাকে। ১৯৭৩ সালে বাঘ হত্যা নিষিদ্ধ করা হলে বিলুপ্তির হাত থেকে বেঁচে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও