গ্রামকে ‘শহর’ না বানিয়ে হোক আলাদা উন্নয়ন
সম্প্রতি কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত একটি বিশেষ খবরে দৃষ্টি আটকে গেল। ব্যক্তিগত উদ্যোগে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, কবরস্থান ও শ্মশান স্থাপন করতে এখন থেকে সরকারের অনুমোদন নিতে হবে। সেই সঙ্গে ইউনিয়ন পরিষদের ‘মাস্টারপ্ল্যান’ তৈরি না হওয়া পর্যন্ত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান এবং বাড়িঘর নির্মাণে ইউনিয়ন পরিষদকে অবহিত করতে হবে।
এই খবরের একটি দিক খুব আশাজাগানিয়া। এটা নিঃসন্দেহে খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, ইউনিয়নের জন্যও ভৌত পরিকল্পনা বা ফিজিক্যাল প্ল্যানিং করা হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এই সামগ্রিক ভৌত পরিকল্পনা কেন গুরুত্বপূর্ণ? আলোচিত ভৌত পরিকল্পনার দার্শনিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তি কী হবে? কারা এই ভৌত পরিকল্পনা প্রণয়নে নেতৃত্ব দিলে মানুষ ও জগতের অন্য সবার সর্বাধিক কল্যাণ নিশ্চিত করা যাবে?