রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গন ক্রমশ জেগে উঠেছে। ১৯৭১ সালে আমরা যে পর্যায়ে ছিলাম, তা থেকে আমরা এতদূর এগোব- কল্পনাও করতে পারিনি! আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা ছিল। আমরা নিজেদের রাষ্ট্র পেয়েছি ১৯৭১ সালে। এর আগে রাষ্ট্র নামে জাতির এই বৃহত্তম সংগঠনের সঙ্গে আমাদের পরিচয় ছিল না। ফলে আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলো থেকেছে নির্জীব। বাঙালিরা ক্রীড়া সংগঠন গড়ে তোলার সুযোগ পায় একাত্তরে স্বাধীনতার পর। ক্রীড়াঙ্গনের ভাগ্য নির্ধারণের ক্ষমতা নিজেদের হাতে এনে। শুরু হয় ক্রীড়াঙ্গনে বাঙালি সংগঠনের যুগ। পাকিস্তান আমলে বিভিন্ন খেলার জাতীয় ফেডারেশনে হাতেগোনা তিন-চারজন বাঙালি সংগঠক ছিলেন নীতিনির্ধারণ কাজে। পূর্ববঙ্গের ক্রীড়াঙ্গনে সুশাসন, জবাবদিহিতা এবং দায়বদ্ধতা গুরুত্ব পায়নি। ক্রীড়াঙ্গনে নৈতিকতার প্রয়োগ বা অপপ্রয়োগ বিষয়টি নিয়ে ভাবা হয়নি। ক্রীড়াঙ্গনে ছিল গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সহিষ্ণুতা ও পরস্পরের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাসের অভাব। পাকিস্তানের ক্রীড়াঙ্গনে পূর্ববঙ্গ ও পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে খেলা পরিচালনার ক্ষেত্রে ছিল বৈষম্য। বৈষম্য ছিল ক্রীড়াঙ্গনে নারী ও পুরুষের মধ্যেও।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
টেকসই উন্নয়নের বিকল্প নেই
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন