You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলাদেশে অবৈধভাবে কর্মরত ভারতীয় নাগরিকদের সংখ্যা আসলে কত?

বাংলাদেশে বৈধ কিংবা অবৈধভাবে কর্মরত ভারতীয়দের সংখ্যা নিয়ে সম্প্রতি একটি বড় ধরনের বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। কিছুদিন আগে অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টা বললেন, বাংলাদেশে ২২ লাখ ভারতীয় কর্মরত। তার এ অবিশ্বাস্য বক্তব্য বাংলাদেশ ও ভারতে প্রচণ্ড আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। বছরখানেক আগে সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউবে প্রচারিত পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার একটি নিউজ ক্লিপে দাবি করা হয়েছিল যে বাংলাদেশে পাঁচ লাখেরও বেশি ভারতীয় কর্মরত রয়েছে, যার মধ্যে অনুমিত সাড়ে চার লাখই নাকি ‘ট্যুরিস্ট ভিসা’ নিয়ে অবৈধভাবে এ দেশে কাজ করছে।

ওই নিউজ ক্লিপের মতে, মাত্র ১০ শতাংশ অর্থাৎ ৫০ হাজার ভারতীয় বাংলাদেশ সরকার থেকে বৈধ অনুমতি ও ‘ওয়ার্ক পারমিট’ নিয়ে এ দেশে চাকরি করছে। ৫ লাখ ভারতীয়ের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নাকি কর্মরত রয়েছে তৈরি পোশাক কারখানা ও বায়িং হাউজগুলোয়, তারপর আইটি-সংশ্লিষ্ট ফার্ম, ট্রাভেল এজেন্সি ও অন্যান্য সেবা খাতে। তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ১ লাখ ভারতীয় নাকি টেকনিশিয়ান, ডিজাইনার ও ম্যানেজমেন্ট-সংক্রান্ত চাকরিগুলোয় কর্মরত রয়েছে, যাদের মাসিক আয় ২-১০ হাজার ডলার। তৈরি পোশাক খাতের বায়িং হাউজগুলোয় প্রায় ১ লাখ ভারতীয় নাকি কাজ করছে, যেজন্য দেশের বায়িং হাউজগুলোয় ভারতীয়দের দাপট সহজেই চোখে পড়ে। আইটি ফার্মগুলোয় সফটওয়্যার এক্সপার্ট হিসেবে এবং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমগুলোয়ও ভারতীয় দক্ষ বিশেষজ্ঞদের বিপুল সংখ্যায় কাজে লাগানো হচ্ছে। কারণ বাংলাদেশে এসব কাজের উপযুক্ত দক্ষ পেশাজীবীর বিরাট ঘাটতি রয়েছে।

ওই নিউজ ক্লিপের দাবি, বেশির ভাগ ভারতীয় বৈধ-অবৈধ চাকরিজীবী হুন্ডি প্রক্রিয়ায় তাদের আয়ের সিংহভাগ ভারতে পাচার করে চলেছে। এছাড়া বাংলাদেশ থেকে তাদের বেতন বাবদ অবৈধভাবে পাচার করা অর্থের পরিমাণ বাংলাদেশী টাকার অংকে প্রায় ২৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা হবে বলে প্রাক্কলন করা হয়েছে। বিডিজবস.কমের একটি জরিপেও এমন দাবি করেছেন ওই সংস্থার একজন শীর্ষ কর্মকর্তা। তৈরি পোশাক শিল্প ও আইটি ফার্মের এক শ্রেণীর বাংলাদেশী মালিক তাদের নানাবিধ অবৈধ কাণ্ড গোপনে ও নির্বিঘ্নে চালানোর জন্য এ ভারতীয় কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেয়াকে নাকি বেশি নিরাপদ মনে করেন। অভিবাসী হিসেবে এ দেশে তাদের আইনি মর্যাদার দুর্বলতা তাদের মালিক পক্ষের নানাবিধ অবৈধ কর্মকাণ্ডে সহায়তা প্রদান ও সেসব তৎপরতা গোপন রাখতে বাধ্য করে বলে নিউজ ক্লিপে দাবি করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন