কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সংবিধান : জনগণের ইচ্ছাই চূড়ান্ত

যুগান্তর ড. আবু সাইয়িদ প্রকাশিত: ১৯ জুলাই ২০২৩, ১৪:০০

হাজার বছর ধরে লড়াই-সংগ্রাম করে আমরা স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি। অঙ্গীকার ছিল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মাধ্যমে একটি শোষণমুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ নির্মাণের। ‘আমরা’ অর্থাৎ জনগণ রাষ্ট্রের সব ক্ষমতার মালিক। সেই ক্ষমতার পরম অভিব্যক্তি প্রত্যক্ষ ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন। সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দল সরকার গঠন করে।


আমাদের অভিজ্ঞতা হলো, কোনো দলীয় সরকারের অধীনে যত নির্বাচন হয়েছে, কোনো নির্বাচনকেই সুষ্ঠু বলে ধরা যায় না। এমনকি ’৭৩ সালের নির্বাচন নিয়েও মৃদু প্রশ্ন রয়েছে।’ ৭৫-পরবর্তী মার্শাল ল’র অধীনে যত নির্বাচন হয়েছে তা ছিল জনগণের সঙ্গে এক ধরনের ছলচাতুরী। ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হন।


১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি তার অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপি বিজয়ী হয়। আওয়ামী লীগ বিরোধী দল হিসাবে সংসদে আসন গ্রহণ করে। ১৯৯৪ সালের ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের সব সংসদ-সদস্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে একযোগে স্পিকারের কাছে পদত্যাগ করেন। আওয়ামী লীগের জোরালো বক্তব্য ছিল, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া সুষ্ঠু নির্বাচন হয় না। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি বিএনপি দলীয়ভাবে নির্বাচনের ঘোষণা দিলে সব রাজনৈতিক দল ওই নির্বাচন বর্জন করে। কিন্তু ১৫ ফেব্রুয়ারি যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তার আয়ু ছিল মাত্র ১১ কার্যদিবস। ওই সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইন পাশ হয়। ১৯৯৬ সালের ১২ জুন বিচারপতি হাবিবুর রহমানের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। ২০০১ সালের ১ অক্টোবর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি লতিফুর রহমানের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিএনপিসহ চারদলীয় জোট জয়লাভ করে। আওয়ামী লীগ ওই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও