বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কী করছে

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০৪ জুন ২০২৩, ০৮:৩৭

জাহাঙ্গীরনগর ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি খবর। ঘটনা ভিন্ন হলেও চরিত্র অনেকটা অভিন্ন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী হল থেকে অছাত্রদের বহিষ্কারের দাবিতে অনশন ও অবস্থান ধর্মঘট করছেন। অন্যদিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের বিবদমান দুই গ্রুপ সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে, যাঁরা শিক্ষালয়ে অস্ত্রের মহড়া দিয়েছেন। দুই ঘটনার উৎস ক্ষমতার রাজনীতি।


যেখানে প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের আবাসিক সংকট প্রকট, সেখানে ছাত্রত্ব শেষ হওয়ার পরও একশ্রেণির তরুণ বছরের পর বছর হলে থাকেন কীভাবে? আমরা গভীর উৎকণ্ঠার সঙ্গে লক্ষ করছি যে আবাসিক হলে শিক্ষকদের কক্ষ বরাদ্দের দায়িত্ব পুরোপুরি হল প্রশাসনের হলেও ক্ষমতাসীন ছাত্রসংগঠনটি হস্তক্ষেপ করে আসছে সেখানে। বিশেষ করে বিভিন্ন হলের গেস্টরুমগুলো পুরোপুরি তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে।


বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে বহিরাগতদের অবস্থানের বিরুদ্ধে অনেক আন্দোলন হয়েছে; সংঘাতের ঘটনা ঘটেছে কিন্তু সমস্যার সমাধান হয়নি। শনিবার প্রথম আলোর খবর থেকে জানা যায়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের (৪৯তম ব্যাচ) ও মীর মশাররফ হোসেন হলের আবাসিক ছাত্র সামিউল ইসলাম একাই আন্দোলনে নেমেছেন। বুধবার থেকে তিনি তিন দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন; যার মধ্যে আছে অছাত্রদের হল থেকে বহিষ্কার, গণরুম বিলুপ্ত করা এবং হলের মিনি গণরুমে বৈধ ছাত্রদের অবস্থান নিশ্চিত করা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও