কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডিজিটাল চোরের গ্রাম ডুমাইন

গ্রামের ভেতর দিয়ে পাকা রাস্তাটি গিয়ে মিশেছে গড়াই নদে। নদীর দুই পাড়ের সৌন্দর্যের মতোই মনকাড়া ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলার ডুমাইন নামের এই গ্রাম। সবুজে ঘেরা গ্রামটিতে নজর কাড়বে রাস্তার দুই পাশে নতুন নতুন আধা পাকা বাড়ি, দালান। একতলা, দোতলা বাড়িগুলোর কোনোটায় বাহারি রং। তবে বাড়িগুলোতে কোনো পুরুষ থাকেন না। কারণ, পুলিশের অভিযানে ধরা পড়ার আতঙ্ক–তাঁদের পেশা যে মানুষকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে অর্থ হাতানো।

ঢাকা ও ফরিদপুর জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা বলছেন, ডুমাইন গ্রামের অন্তত ৩০০ যুবকের পেশা প্রতারণা। কয়েক বছর ধরে তাঁরা প্রতারণা করছেন। তাঁরা মূলত মোবাইল ব্যাংকিংয়ে সেবা নেওয়া ব্যক্তিদের সঙ্গে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নেন। এসব টাকাতেই ছাপরাঘর ভেঙে করেছেন দালান, আধা পাকা বাড়ি। একসময়ের ভ্যানচালক এখন চড়ছেন নতুন দামি মোটরসাইকেলে। এলাকায় এই প্রতারকদের পরিচিতি বিকাশ প্রতারক বা টোপ পার্টি। কিছু মানুষ হঠাৎ ধনী হওয়ায় দিন দিন এ পথে আনছে নতুনদের।

আজকের পত্রিকার অনুসন্ধানে জানা গেছে, কয়েক বছর ধরে ফরিদপুরের মধুখালী ও ভাঙ্গা উপজেলা এবং সংলগ্ন মাগুরা ও রাজবাড়ী জেলার কিছু গ্রামজুড়ে এই প্রতারকদের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত। তবে শুরুটা ১৪-১৫ বছর আগে মধুখালীর ডুমাইন ইউনিয়নের ডুমাইন গ্রাম থেকেই। গ্রামটির মিঠুন নামের এক যুবক মোবাইলে রিচার্জ প্রতারণার মাধ্যমে এর সূচনা করেন। যথিষ্ঠীরের ছেলে মিঠুন পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) এক কর্মকর্তাকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে প্রথম ২০১২ সালে গ্রেপ্তার হন। এরপরই অভিনব এই প্রতারণা আলোচনায় আসে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সূত্র বলছে, মিঠুন এ পর্যন্ত বিভিন্ন মামলায় অন্তত সাতবার গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁর কাছে শুরুতে দীক্ষা নিয়েছেন গ্রামের সৌখিন, হান্নান, সোহাগসহ কয়েকজন যুবক। তাঁদের অবস্থার পরিবর্তন দেখে ধীরে ধীরে গ্রামজুড়ে যুবকদের মধ্যে তা ছড়িয়ে পড়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন