পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ-জ্বালানির খোঁজে

সমকাল ড. মো. শফিকুল ইসলাম প্রকাশিত: ২৯ এপ্রিল ২০২৩, ০১:৩১

সম্প্রতি ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) শিক্ষার্থী ও যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইংল্যান্ডের বাংলাদেশি প্রকৌশল সংঘের আয়োজনে অনুষ্ঠিত সেমিনারে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ে মূল বক্তব্য প্রদান করি। সেমিনারে এমআইটি, হার্ভার্ড, বোস্টন, নর্থ ইস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ এখানকার প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী ও বিশিষ্টজন মিলে শতাধিক ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র সম্পর্কে জানার আগ্রহ ছিল বেশ লক্ষণীয়। সেমিনারের সিদ্ধান্ত– উদ্ভাবনী, জ্ঞানভিত্তিক ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিসমৃদ্ধ দেশ গড়তে হলে জ্বালানি নিরাপত্তা ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ অত্যাবশ্যক।


পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণকারী কর্তৃপক্ষ অনেকেরই ধারণা– সাধারণ নাগরিক, পেশাজীবী কিংবা সুশীল সমাজকে ধারণা দিতে গেলে তাঁরা বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরুদ্ধে চলে যেতে পারেন। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের আশপাশে বসবাসকারীরা এ প্রযুক্তি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকার কারণে এর পক্ষে কাজ করে থাকেন। এমনকি রেডিয়েশনের ভয় দেখিয়ে গুজব রটালেও এর বিরুদ্ধে তাঁদের দাঁড় করানো যায় না। তাঁরা অন্ধকারে থাকলেই বরং সমস্যা। আরও বলে রাখা দরকার, ইউরেনিয়াম জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনকে সবুজ জ্বালানি হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক এবং এ খাতে ঋণ দেওয়ার জন্যও তারা প্রস্তুত। তাহলে বোঝা গেল, সৌর ও বায়ুর পাশাপাশি পারমাণবিক শক্তিও পরিবেশসম্মত জ্বালানির ভিত্তি। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আমাদের সরকার কি এর গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারছে?


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও