গাজার কান্না কেন পৃথিবী শুনতে পায় না

যুগান্তর অনিকেত চট্টোপাধ্যায় প্রকাশিত: ১৬ আগস্ট ২০২৫, ১১:৪৭

দুই ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের দেশে যুদ্ধ চলছে। সারা বিশ্বে সেই যুদ্ধ নিয়ে কত আহা-উহু, ট্রাম্প যাচ্ছেন যুদ্ধ মেটাতে। আমাদের মোদিজিও জানা গেল জেলেনস্কির সঙ্গে সম্প্রতি কথা বলেছেন। কিন্তু এ মহামানবদের কেউ ফিলিস্তিনের গাজা নিয়ে কোনো কথা বলছেন না। মরছে তো মরুক, মরছে তো মুসলমান। এটাই কি তাহলে নতুন বিশ্বদর্শন? মজার কথা হলো, কেবল ভারত বা আমেরিকাই কথা বলছে না, তা নয়। ইসরাইল ও পাকিস্তান ট্রাম্প সাহেবকে নোবেল পুরস্কারের জন্য সুপারিশ করেছে। সৌদি আরবও চুটিয়ে ব্যবসা করছে। মুসলমান যে মরছে, তা নিয়ে তারা চিন্তিত নয়। কী চলছে গাজায়? ২৮ বছর বয়সি আনাস আল শরিফ গাজার অন্যতম পরিচিত মুখ ছিলেন। আলজাজিরার সাংবাদিক হিসাবে তিনি যুদ্ধের ভয়াবহতা বিশ্বের সামনে তুলে ধরছিলেন। তার বাবাও ডিসেম্বর ২০২৩ সালে এক ইসরাইলি হামলায় মারা গিয়েছিলেন। কিন্তু দুই সন্তানের পিতা আনাস উত্তর গাজা ছেড়ে যেতে রাজি হননি। তিনি এক সৎ সাংবাদিক হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সত্যি বলার ঝুঁকি অনেক। গাজা শহরের আলসিফা হাসপাতালের বাইরে সাংবাদিকদের জন্য তৈরি করা একটা তাঁবুতে ইসরাইলি ড্রোন হামলায় আনাস এবং তার সঙ্গে আরও চার সহকর্মী মোহাম্মদ কারেকেই, ইব্রাহিম জাহের, মোহাম্মদ নওফাল এবং মোমেন আলিয়া নিহত হন। মৃত্যুর আগে আনাস একটা বার্তা লিখে রেখেছিলেন, যা তার মৃত্যুর পরে প্রকাশিত হয়। তাতে লেখা ছিল : গাজাকে ভুলে যেও না। ডোন্ট ফরগেট গাজা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও