You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কাগজের লেখা রাজনৈতিক দলগুলো কতটা মানবে

প্রথমেই অন্তর্বর্তী সরকারকে ধন্যবাদ জানাতে চাই এ কারণে যে তারা জনমতের তোয়াক্কা করে। অতীতে রাজনৈতিক সরকারগুলো জনমতের তোয়াক্কা করেনি। সংবাদমাধ্যম থেকে নাগরিক সমাজ, বিরোধী দল থেকে বিদেশি কূটনীতিক—কে কী বললেন, তারা আমলে নেওয়ার প্রয়োজনবোধ করত না। সংবিধানের কাঠামোগত দুর্বলতার চেয়েও বড় বিপদ মানসিক স্বেচ্ছাচারিতা। যেই সংবিধান যুক্তরাষ্ট্রে টমাস জেফারসনকে প্রেসিডেন্ট বানায়, সেই সংবিধানের ভিত্তিতে ডোনাল্ড ট্রাম্পও প্রেসিডেন্ট হন। যেই সংবিধান ভারতে জওহরলাল নেহরুকে প্রধানমন্ত্রী বানায়, সেই সংবিধান বলে নরেন্দ্র মোদিও প্রধানমন্ত্রী হন। সংবিধানের গণতন্ত্রায়ণের প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করছি না; কিন্তু সেই সংবিধান হেফাজতের দায়িত্ব কার হাতে, সেটি তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ। 

অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে মোট ১১টি কমিশন গঠন করে, যার প্রতিবেদন অনেক আগেই পেশ করা হয়েছে; কিন্তু সংবিধান ও নির্বাচনসংক্রান্ত সংস্কার কমিশন ছাড়া অন্যগুলো তেমন আলোচনায় আসেনি। সরকারও এত দিন আগ্রহ দেখায়নি। কয়েকটি কমিশনের প্রধান এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে উষ্মাও প্রকাশ করেছেন। তঁারা প্রশ্ন তুলেছেন, সরকার যদি এসব সুপারিশ আমলেই না নেবে, তঁারা পণ্ডশ্রম করলেন কেন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন