স্বাধীন বাংলাদেশ ও শিক্ষাঙ্গন

দৈনিক আমাদের সময় একেএম শাহনাওয়াজ প্রকাশিত: ৩১ অক্টোবর ২০২২, ১০:৪৫

স্বাধীন বাংলাদেশ এখন অনেকটা পরিণত। অর্ধশতক পেরিয়ে গেছে। এই কালপরিসরে অনেক চড়াই-উতরাই অতিক্রম করতে হয়েছে। সুখের কথা, গত দেড় দশকে অনেকটা এগিয়েছে দেশ। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন বিশ^বাসীর নজর কেড়েছে। এত উন্নয়নের পরও কি কৃষক আনন্দে আছেন? উৎপাদন খরচের চেয়ে কম দামে বিক্রি করতে হচ্ছে উৎপন্ন ফসল। বাজারমূল্যের অক্টোপাসে ভোক্তা এখন অসহায়। অসাধু ব্যবসায়ীদের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে সরকার পুরোপরি ব্যর্থ। রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দুর্নীতির ঘূর্ণিতে পড়ে সরকারের নানা সংস্থা ও রাজনীতি নিয়ন্ত্রকরা যেন আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন। অব্যবস্থাপনা সড়ককে মৃত্যুপুরীতে পরিণত করেছে। ভয়ঙ্কর চেহারা নিয়ে সন্ত্রাস শাখা মেলছে। সবচেয়ে দুর্ভাগ্য, শিক্ষাব্যবস্থা কাম্য সাফল্য দেখাতে পারছে না।


স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পর শিক্ষা ক্ষেত্রের বহিরাঙ্গে পরিসংখ্যানের হিসাবে অগ্রগতি হয়েছে। প্রাইমারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে। বেড়েছে প্রশিক্ষিত শিক্ষকের সংখ্যা। কিন্তু চলমান বেতন কাঠামো উচ্চশিক্ষিত মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষকতায় আকৃষ্ট করতে পারছে না। একটি প্রকৃত শিক্ষিত জাতি গঠনে এ বাস্তবতাটি চরম হতাশাব্যঞ্জক। সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে মাধ্যমিক স্কুল ও কলেজের সংখ্যাও নিতান্ত কম নয়। এসব প্রতিষ্ঠান শিক্ষার মান কতটা ধরে রাখতে পারছে, তা নিয়ে যথেষ্ট প্রশ্ন রয়েছে। গত দুই দশকে বেসরকারি ও পাবলিক বিশ^বিদ্যালয়ের সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে, কোনো কোনো বেসরকারি বিশ^বিদ্যালয় আন্তর্জাতিক রেটিংয়ে এগিয়ে থাকলেও অধিকাংশ পাবলিক বিশ^বিদ্যালয় এর ঔজ্জ্বল্য ফিরিয়ে আনতে পারছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও