বাজেটের চ্যালেঞ্জগুলো ধারাবাহিকতার সঙ্গে বিবেচনায় নিতে হবে

দৈনিক আমাদের সময় ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০২২, ১৭:৪৩

বাংলাদেশ সরকারের বাজেট ২০২২-২৩ ঘোষণা করা হয়েছে মাত্র। তবে এর আকার, বরাদ্দ ও কৌশল সম্পর্কে মতামত দেওয়া যেতে পারে। বাজেটের শিরোনাম হলো, ‘কোভিডের অভিঘাত পেরিয়ে উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় প্রত্যাবর্তন।’ দুটি বিষয়ের ওপর আমার প্রশ্ন- প্রথমত, কোভিডের অভিঘাত থেকে আমাদের দেশ কি সম্পূর্ণ নিরাপদে পৌঁছেছে? দ্বিতীয়ত, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা মানে কি আগের কৌশল ও লক্ষ্যগুলোই অনুসরণ করা হবে? মোটা দাগে আমার অভিমত হলো, এবারের বাজেট গতানুগতিক ও পুরনো চ্যালেঞ্জগুলোর সঙ্গে নতুন চ্যালেঞ্জ (রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ) এবং কোভিডের নতুন সংক্রমণের আশঙ্কা যথাযথভাবে আমলে নেওয়া হয়নি। চ্যালেঞ্জগুলো কী? এগুলো হলো বাণিজ্য ঘাটতি, মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের হ্রাস এবং টাকার অব্যাহত অবমূল্যায়ন, কর্মসংস্থানের অপ্রতুলতা, আয় ও সম্পদের বৈষম্য এবং আর্থিক খাতে দুর্নীতি (অর্থপাচার, ব্যাংকিং খাতে সুশাসনের অভাব)।


বাজেট হয়েছে ৬ হাজার ৭৮ লাখ ৬৪ কোটি টাকার। তা ২০২১-২২ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের তুলনায় প্রায় ৭৪ হাজার কোটি টাকা বেশি। এই বৃদ্ধি ও ঘাটতির পরিমাণও খুব বেশি নয়। তবে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে অর্থ জোগানের উপায় এবং ব্যয়ের খাত ও বরাদ্দের পরিমাণ নিয়ে। জোগান ও প্রাপ্তির মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের লক্ষ্য হচ্ছে ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা। গত অর্থবছরে এই খাতে জুন থেকে মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে আদায় হয়েছে ২ লাখ ৪ হাজার কোটি টাকা। যে টার্গেট দেওয়া হয়েছে, সেটি উচ্চাভিলাষী এবং অর্জন করা কঠিন। ফলে ঘাটতি বাড়ছে। সেটি ২ লাখ ৪৫ হাজার ৬৪ কোটি টাকা। তা মোট দেশজ উৎপাদনের ৫ দশমিক ৫ শতাংশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও