কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ইউক্রেন সংকট যে বার্তা দিচ্ছে

কালের কণ্ঠ ইউক্রেন ফরিদুল আলম প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৯:২৪

ইউক্রেন সীমান্তে সাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়ার সেনা সমাবেশ, দেশটিতে যেকোনো সময় রাশিয়ার সামরিক অভিযান পরিচালনা করা, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে পশ্চিমা দেশগুলোর তা প্রতিহত করার ঘোষণা এবং সেই সঙ্গে সম্ভাব্য বড় ধরনের যুদ্ধ এড়াতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চলছিল কিছুদিন ধরেই। এরই মধ্যে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন কর্তৃক ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দখলে থাকা দনেস্ক ও লুহানস্ককে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার মধ্য দিয়ে ইউক্রেন অধ্যায় নিয়ে উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। এরই মধ্যে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন অঞ্চল দুটিতে সেনাবাহিনী পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কয়েক দিন ধরে ইউক্রেনের নিয়মিত সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছেন কয়েকজন।


সেই অর্থে যুদ্ধ শুরু না হলেও গত ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে বিশ্ব অর্থনীতিতে এক ধরনের আগাম প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বেড়ে গেছে জ্বালানি তেলের দাম। গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পেয়ে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের মূল্য দাঁড়িয়েছে ব্যারেলপ্রতি ৯৬.৭ ডলার। এরই মধ্যে এটা পরিষ্কার যে সৌদি আরবের পর রাশিয়া পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল রপ্তানিকারক দেশ। ইউক্রেনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের মাসুল হিসেবে পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞায় পড়েছে রাশিয়া। নিষেধাজ্ঞা আরো বাড়তে পারে, এটা মাথায় রেখে তারা তেল রপ্তানি বন্ধ করে দিতে পারে। আর যদি এমনটাই হয়, তাহলে সামনের দিনগুলোতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম আরো বেড়ে যেতে পারে।


প্রেসিডেন্ট পুতিনের ভাষায়, গত ২১ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের দনেস্ক ও লুহানস্কে শান্তিরক্ষী পাঠানোর ঘোষণার পরপরই ২২ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন। একই পথে হেঁটেছে ওয়াশিংটন। একই দিনে তারাও প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে রাশিয়ার বড় দুটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ভিইবি ব্যাংক ও সামরিক বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত ব্যাংক প্রোমসভায়াজ এবং কিছু ধনকুবের, যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সঙ্গে ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনা করেন, তাঁদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এর মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে তাঁদের সম্পদ জব্দ করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছে যে রাশিয়া যদি তার আচরণকে নিয়ন্ত্রণ না করে, তাহলে তারা আরো কঠোর নিষেধাজ্ঞার কথা ভাববে। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নও রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও