You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলা অভিধানের ডিজিটাইজেশন

কেবল শব্দের অর্থ দেখার জন্যই তো নয়, বানান এমনকি উচ্চারণ দেখতে হলেও অভিধানের দ্বারস্থ হতে হয়৷ বিদেশি ভাষা হলে তো কথাই নেই, মাতৃভাষার ক্ষেত্রেও যে অভিধানের সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য, সেটা আমরা স্বীকার করি না বটে, কিন্তু ঠেকে শিখি৷ তবে এই শেখাটাকে মর্মে নিতে পারি না বলেই আমাদের ‘ব্যথা’ বানানে ব এবং য-ফলার পর একটি ব্যথিত আ-কার চলে আসে, বন্ধুর সঙ্গে তর্ক করে মরি- ‘চর্চা’ শব্দটির উচ্চারণ কী বানানের মতোই হবে নাকি ‘চোর্চা’ হবে৷ সুতরাং অভিধানের গুরুত্ব অনেকটা বাতাসের মতোই আমাদের ঘিরে রাখে; হাতের কাছে না থাকলে বুঝতে পারি কী ঠেকাটাই না ঠেকেছি৷

ইংরেজি ভাষার ক্ষেত্রে আমাদের এ অভাব অনেকটাই ইন্টারনেটের কল্যাণে দূর করা সম্ভব৷ তাছাড়া মাইক্রোসফট ওয়ার্ড কিংবা অন্য কোনো লেখার সফটওয়্যারে অটো-কারেকশন বা সিনোনেইম বলে কিছু অপশন থাকে, তা দিয়ে দিব্যি কাজ চালানো যায়৷ আমার একজন লেখক বন্ধু গ্রামারলি বলে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করেন৷ শুনেছি, তাতে ইংরেজি লেখার টুকটাক ভুলত্রুটি অনায়াসে সমাধান করা যায়৷ তাছাড়া ইংরেজি ভাষার ক্ষেত্রে যে কোনো শব্দের অর্থ, তার উৎসমূল ইত্যাদি গুগলে সার্চ করলেই চট করে চলে আসে৷ ফলে ততটা বেগ পেতে হয় না৷

 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন