You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গণতন্ত্রের গভীর অসুখ!

প্রায় এক শ বছর আগে নির্জনতা ও নিঃসঙ্গতার কবি জীবনানন্দ দাশের কলমে ঝরে পড়েছিল পৃথিবীর গভীরতম ক্ষতের চিহ্ন, ‘সুচেতনা’ কবিতায় কবি লিখেছিলেন, ‘পৃথিবীর গভীর গভীরতর অসুখ এখন;’ যে গভীর গভীরতর অসুখের কথা কবিতার আখরে উঠে এসেছিল, পৃথিবীর সেই অসুখ কি সেরেছে? হয়তো সারেনি, বরং ডালপালা মেলে সেই সব অসুখ ছড়িয়ে পড়েছে পৃথিবীর পথে পথে। এই লেখার বিষয়বস্তু গণতন্ত্র, তাই একবিংশ শতাব্দীর সিকি ভাগ পেরিয়ে এসে পৃথিবীর গণতন্ত্রের দিকে তাকালে জীবনানন্দ দাশের কবিতায় যেন নবরূপে অনুরণিত হয়, ‘গণতন্ত্রের গভীর গভীরতর অসুখ এখন;’

গণতন্ত্র; যে শব্দ একদিন মানুষের অধিকার, সমতা ও স্বাধীনতার প্রতীক হয়ে উঠেছিল, আজ তা যেন ক্রমেই ক্ষয়ে ক্ষয়ে দুর্বল হয়ে যাচ্ছে অভ্যন্তরীণ অভিঘাতে। পৃথিবীব্যাপী গণতন্ত্র এখন এক কঠিন সংকটের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। ছদ্মবেশী কর্তৃত্ববাদ, লোকরঞ্জনবাদ, গুজব-প্রচারণা ও প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা যেন আজ এই শাসনব্যবস্থার প্রাণশক্তিকে ধীরে ধীরে নিঃশেষ করে ফেলছে! এই অসুখ শুধু রাষ্ট্রের কাঠামোতেই নয়, আমাদের সমাজের গভীরে, আমাদের চেতনার মূলে প্রবেশ করেছে। বাংলাদেশের মাটিতে, যেখানে গণতন্ত্রের শিকড় এখনো সুদৃঢ়ই হয়নি, এই অসুখের প্রভাব আরও তীব্র। তবু প্রশ্ন জাগে, এই অসুখ কি নিরাময়যোগ্য? আমরা কি এখনো চেষ্টা করলে সত্যিকারের গণতন্ত্রের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে পারি না?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন