রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আরও জোরালো তৎপরতা চাই
মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের ঢল আসা শুরু হয়েছিল ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট। সেসময় মিয়ানমার সরকারের রোহিঙ্গা নিধন নীতির পরিপ্রেক্ষিতে যে গণহত্যা চালানো হয়েছিল, তা থেকে প্রাণে বাঁচতেই তারা দলে দলে এ দেশে আশ্রয় নেয় এবং বাংলাদেশ মানবিক কারণেই তাদের আশ্রয় দেয়। তবে আশা ছিল, দ্বিপক্ষীয় ও আন্তর্জাতিক আলোচনার মাধ্যমে দ্রুতই রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন সম্পন্ন করা যাবে। দুঃখের বিষয়, গত চার বছরের যে অভিজ্ঞতা তাতে বলা যায়, পরিস্থিতি প্রত্যাবাসন নয়, বরং এদেশে স্থায়ীকরণের দিকেই যাচ্ছে।