You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘সক্ষম’দাবিদাররাই প্রকৃতপক্ষে ‘অক্ষম’

আমাদের বিল্ডিং-এর ৬ তলায় একজন বয়স্ক শিশু ছিল, যার কথা আমি আগেও একবার লিখেছিলাম। চলতি একটি ঘটনার কারণে আমার মনে হল শিশুটি আর ওর মায়ের কথা। মা ও ছেলের সাথে আসা যাওয়ার সময় মাঝেমধ্যে দেখা হয়ে যেতো। বাচ্চাটিকে নিয়ে ওর মা যখন চলাফেরা করতেন, তখন তাকে দেখলেই বোঝা যেত দারুণ একটা কষ্ট বুকে চেপে আছেন। উনি খুব সন্তর্পণে, চোখ আড়াল করে বাচ্চাটিকে নিয়ে ঘরে ঢুকে যেতেন।

তাও মাঝেমাঝে তাদের শেষরক্ষা হতো না। হঠাৎ করে বাচ্চাটি লিফটের ভেতরেই পেশাব করে ফেলতো। তাই নিয়ে আমরাই বিরক্ত হয়েছি, ক্ষোভ প্রকাশ করেছি। তাই হয়তো লজ্জায় ১৭ বছরের ঐ ছেলেটির মা, মুখ লুকিয়ে চলতেন। প্রতিবন্ধী শিশুটির মা ছিলেন অসহায়, কারণ ডাক্তার বলেছিল প্রতিদিন বাচ্চাটিকে বাইরে হাঁটতে নিয়ে যেতে, নতুবা ও আরো অসুস্থ হয়ে পড়বে। তাই মাকেই এই অপ্রিয় কাজটি করতে হতো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন