জনগণ আসলে কী চায়

www.ajkerpatrika.com জাহীদ রেজা নূর প্রকাশিত: ২৬ মে ২০২৫, ১০:৫৪

ঘোলাটে হয়ে আছে দেশের রাজনীতি। স্বাধীনতা লাভের পর কখনো এতটা অনিশ্চয়তার মধ্যে দেশ পড়েনি। অরাজকতার আভাস সর্বত্র। কেউ কাউকে বিশ্বাস করছে না। এমনকি খোদ সরকারের মধ্যেই কোন উপদেষ্টাদের অপসারণ করতে হবে, তা নিয়ে চলছে হল্লা। কেউ চাইছেন আসিফ নজরুল, সালেহউদ্দিন আহমেদ, ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদরা উপদেষ্টার পদ থেকে দূর হোক; কেউ চাইছেন মাহফুজ, আসিফরা উপদেষ্টা না থাকুক। আর সবচেয়ে বড় বিস্ময় হলো, প্রধান উপদেষ্টা আর কারও কাছে নয়, এনসিপির নেতা নাহিদ ইসলামের কাছেই নিজের পদত্যাগের অভিপ্রায় জানালেন!


এরপর যা যা ঘটেছে, সেগুলোও পাঠক জানেন।


বিগত কয়েক দিনে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে, তার কোনো সরল ব্যাখ্যা দেওয়া কঠিন। একমাত্র দিশাহীন, লক্ষ্যহীন এবং পরিণামহীন ভাবনা থেকেই এই ঘটনাগুলো বেড়ে উঠতে পারে। স্বাধীনতার অর্থ যেন বদলে গেছে। এখন সবাই এতটা স্বাধীন হয়ে উঠেছে যে অন্যের স্বাধীনতা নিয়ে আর ভাবছে না। অন্যকে হুমকি-ধমকি দেওয়ার মধ্যে স্বাধীনতার একটা উদ্দেশ্য খুঁজে পাচ্ছে। যেকোনো সময় ‘আয় ঘেরাও খেলি’, ‘বয়কট খেলি’, ‘পদত্যাগ খেলি’ যেন গায়ে সওয়া হয়ে যাচ্ছে। অপরিপক্ব মস্তিষ্কের ভাবনা যদি দেশজুড়ে রাজত্ব করতে থাকে, তাহলে পথের দিশা খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়। অনভিজ্ঞতা ও অসততা একসঙ্গে মিললে যা হয়, কোথাও কোথাও তো তারও দেখা পাচ্ছে সাধারণ জনগণ। স্বৈরাচার শব্দটাকে পরিবর্তন করে ফ্যাসিবাদ শব্দটি ব্যাপকভাবে চালু হওয়ার পর দেখা যাচ্ছে, শুধু এই শব্দটির প্রেমেই রাজনৈতিক দলগুলো পড়েনি, কীভাবে তার বাস্তব প্রয়োগ করা যায়, তারও হদিস খুঁজে বেড়াচ্ছে। এ এক বিতিকিচ্ছি অবস্থা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও