অন্যদের এগোতে দেখেও উল্টো পথেই চলব

www.ajkerpatrika.com আজাদুর রহমান চন্দন প্রকাশিত: ২১ এপ্রিল ২০২৫, ১১:২৮

দেশের সংবিধান, পুলিশ, স্থানীয় সরকার, নির্বাচন, বিচারব্যবস্থাসহ বিভিন্ন খাতে সংস্কারের নানা আলাপ হয়েছে, হচ্ছে। কিন্তু এই সময়ে অর্থনৈতিক সংস্কার নিয়ে খুব বেশি কিছু করা হয়েছে কি না, সেই প্রশ্ন তুলেছেন অর্থনীতি নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারেরই গঠন করা শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, এই (অন্তর্বর্তী) সরকার গত (আওয়ামী লীগ) সরকারের অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাসহ মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা স্থগিত করেছে। কিন্তু এর বিপরীতে কোনো মধ্যমেয়াদি পরিকল্পনা নেয়নি। এ কারণে বিনিয়োগকারীরা আস্থা পাচ্ছেন না।


এমনকি যে নীতিগুলো এখন নেওয়া হচ্ছে, সেগুলোর ধারাবাহিকতা থাকবে কি না, তা নিয়েও তাঁরা সংশয়ে আছেন। সবারই জানা, একটি নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব নেওয়ার আগপর্যন্ত দেশে উল্লেখযোগ্য হারে বিনিয়োগ বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দেবে না। সমাজেও ফিরবে না স্থিতিশীলতা। উপদেষ্টারা মাঝেমধ্যে হাঁকডাক ছাড়লেও মব-সন্ত্রাস কিন্তু থামছে না। সরকার ও প্রশাসনের ওপর এখন নানা রাজনৈতিক শক্তির প্রভাব লক্ষণীয়। কাকে রেখে কাকে তুষ্ট করবেন, সে নিয়ে সারাক্ষণ দোটানায় থাকতে হয় প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিদের। প্রশাসন কার পক্ষে বেশি ভূমিকা রাখছে, সে নিয়েও বিতর্ক দেখা যাচ্ছে খোদ প্রভাব বিস্তারকারী দলগুলোর মধ্যেই। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা নাহিদ ইসলামের দাবি, প্রশাসন বিএনপির পক্ষে কাজ করছে। পাল্টা অভিযোগ করে বিএনপি বলেছে, প্রশাসনের সঙ্গে ‘বৈষম্যবিরোধীদেরই’ সখ্য সবচেয়ে বেশি। যদিও ফাঁকতালে মজা লুটছে অন্য একাধিক দল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও