আপনারও কি মনে পড়ে উল বোনা সেই দিনের কথা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১৩:০৭

ষষ্ঠ কিংবা সপ্তম শ্রেণিতে স্কুলের সেলাই পরীক্ষায় উলের মোজা বুনতে দিয়েছিল। ভেবেছিলাম, চাপ নেই, উল তো আমি বুনতেই পারি। বুনেও ছিলাম। কিন্তু সেলাই শিক্ষকের কাছে উলের এক পাটি রঙিন মোজা যখন জমা দিতে গেলাম, আবিষ্কার হলো, মোজার মাঝামাঝি দুটো ঘর পড়ে গেছে। এই যা, আর তো সময় নেই।


এত সতর্ক থেকে মনোযোগ দিয়ে উল বুনতে গিয়েও ভুল করলাম! আর মা, খালা, চাচিদের যে দেখি কথা বলতে বলতে, বাসে–ট্রেনে যেতে যেতে, টেলিভিশনে হ‌ুমায়ূন আহমেদের নাটক দেখতে দেখতে একটুও ভুল না করে বানিয়ে ফেলেন বাবার জন্য একখানা উলের হাফ সোয়েটার, ভাইয়ের জন্য নকশা করা মাফলার কিংবা পরিবারে সদ্য জন্ম নেওয়া শিশুর জন্য রঙিন টুপি। এমনকি অফিসে আসা–যাওয়ার পথেও থেমে থাকত না তাঁদের হাত। যেন হাত দুটোতে প্রোগ্রাম করে দেওয়া হয়েছে, দুটো কাঁটা তার অস্ত্র। বাঁ হাত দিয়ে একটা কাঁটা ধরে ডান হাতের তর্জনী বরাবর আরেকটি কাঁটা দিয়ে উল ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঠিক এগিয়ে যেতেন লক্ষ্যে। কী অনায়াস! পায়ের কাছে ঝুড়িতে রাখা উলের রঙিন গোলা ছোট হতে থাকত ক্রমেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও