মারপ্যাঁচের ঐক্য ও বিভাজন

দেশ রূপান্তর নাজমুল আহসান প্রকাশিত: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫০

গণ-অভ্যুত্থান গণ-আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নের একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়া। তাই গণ-অভ্যুত্থান নৈরাজ্য তো নয়ই, এমনকি বিশৃঙ্খলও না। তবে গণ-অভ্যুত্থানের সব কিছু নিয়মের মধ্যে না পড়লেও এর ফলাফলকে নিয়মের মধ্যে আনতে পারলেই গণ-অভ্যুত্থানের কাক্সিক্ষত ফলাফল অর্জন করা সম্ভব। সেটাই হচ্ছে গণ-অভ্যুত্থান ও নৈরাজ্যের মধ্যে পার্থক্য। নিঃসন্দেহে এবারের গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের জাতীয় জীবনের জন্য একটি ঐতিহাসিক সুযোগ করে দিয়েছে আমাদের সমাজ ও রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা বিভাজন ধীরে ধীরে কমিয়ে আনার।


আমাদের জাতীয় জীবনের অগ্রগতি নির্ভর করছে, অনেকগুলো সূচকের ওপর, এ সময়ের পৃথিবীতে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক সক্ষমতা ছাড়া মর্যাদা নিয়ে টিকে থাকা অসম্ভব। তবে এই দুটোর জন্যই দরকার ঐক্যবদ্ধ জাতীয় শক্তি। সেই ঐক্যবদ্ধ জাতীয় শক্তিই আমাদের জাতীয় জীবনে দীর্ঘমেয়াদে অধরাই হয়ে থাকছে। খণ্ডিত জাতি শুধু খণ্ডিত শক্তিরই প্রকাশ করে না, বরং একে অপরের সঙ্গে দ্বন্দ্বে সংঘাতে লিপ্ত হয়ে, নিজেদের শক্তির ক্ষয় করে। মেধা ও উদ্ভাবনী শক্তির ক্ষয় করে। একই ঘটনা ঘটে আসছে দশকের পর দশক ধরে। সর্বনাশা এই জাতীয় চর্চা থেকে বের হয়ে আসা দরকার, সেক্ষেত্রে ছাড় দিতে হবে সব পক্ষকেই। ইতিহাস বলে এ দেশে জোর করে কোনো কিছুই সম্ভব না, আবার কাউকে ধ্বংস করাও সম্ভব না। সে ক্ষেত্রে জাতীয় ঐক্যই সবচেয়ে কাক্সিক্ষত এবং জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠায় প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে শাসক গোষ্ঠীকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও