‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ কেন এই প্রতিকূলতায়?

বিডি নিউজ ২৪ আনিসুর রহমান প্রকাশিত: ০১ জুলাই ২০২৪, ২০:৩৯

১৯২১ সালের আজকের এই দিনে দেশের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। শতবছরের অধিক এই সময়ে প্রতিষ্ঠানটি পেয়েছে তিনটি রাষ্ট্রীয় পরিচয়। সাক্ষী হয়েছে নানা ঐতিহাসিক ঘটনার। অবদান রেখেছে ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে। এখনো এটি সময়ের কেন্দ্রীয় মনোযোগের একটি বিষয় হয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠানটিকে প্রায়ই 'প্রাচ্যের অক্সফোর্ড' বলে থাকি আমরা। ইংল্যান্ডের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে একাদশ শতকের শেষের দিকে যাত্রা শুরু করেছিল প্রতীচ্যের অক্সফোর্ড। তার আট শতকের অধিক সময় পরে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীন আমাদের বঙ্গমুল্লুকের ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত হলো পূর্ব বাংলার প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়। ওই সূত্র ধরে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড বলা হলেও এর ধরন, ধাঁচ এবং উন্নয়ন কাঠামোয় অক্সফোর্ডের আদল অনুসরণের একটা ব্যাপার ছিল শুরুর দিকে।


এরপর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যও টেকেনি। টিকে থাকতে পারেনি এর পরের গোঁজামিলের পাকিস্তান রাষ্ট্রকাঠামোও। অভ্যুদয় হয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশের। ঢাকা প্রাদেশিক রাজধানী থেকে হয়েছে স্বাধীন দেশের রাজধানী। একসময় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত না গেলেও, এখন তা ক্ষীণকায় হতে হতে চারটি রাজ্যে এসে ঠেকেছে। কিন্তু ইংল্যান্ডের ছোট জনপদে অবস্থিত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনামের সাম্রাজ্যে সূর্য এখনও অস্ত যায়নি। এর বিপরীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অনেক সময় নেতিবাচক ঘটনার কারণে খবরের শিরোনাম হয়। প্রতিষ্ঠানটি মান নির্ধারক আন্তর্জাতিক সূচকের প্রায় বাইরেই থাকে আর অক্সফোর্ড প্রায়ই এই সূচকে থাকে শীর্ষে। এমনকি ২০২৩ সালে টাইমস উচ্চশিক্ষার বিশ্বসূচকেও প্রথম হয়েছে অক্সফোর্ড, যেখানে দ্বিতীয় হয়েছে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি বা এমআইটি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও