কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সকল ধর্মের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধাশীলের নিদর্শন

জাগো নিউজ ২৪ তাপস হালদার প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২৪, ১৬:২২

ঢাকেশ্বরী মন্দির বাংলাদেশের জাতীয় মন্দির।হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উপাসনালয়।সারা বছর লক্ষ লক্ষ ভক্ত দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত থাকে মন্দিরটি। জাতীয় পূজা উদযাপন পরিষদ ও মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয় হওয়ার কারণে সারা দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বী নেতারা এখানে নিয়মিতই আসেন।জাতীয় মন্দির হওয়ার কারণে দেশ-বিদেশের পর্যটকদেরও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু ঢাকেশ্বরী মন্দির। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কিংবা মরিশাসের রাষ্ট্রপতি পৃথ্বীরাজ সিং রূপন বা বিশ্বের হিন্দুধর্মের শীর্ষ ব্যক্তিরা বাংলাদেশ সফরকালে একবার হলেও ঢাকেশ্বরী মন্দিরে পদার্পণ করেন। এজন্যই দেশ-বিদেশে এই মন্দিরের আলাদা একটা গুরুত্ব রয়েছে।


ঢাকেশ্বরী মন্দিরের ইতিহাস একসময় সুখকর ছিল না। পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পরও বি়ভিন্ন সময়কালে বারবার দুর্বৃত্তদের দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে। পাকিস্তান সৃষ্টির পরই ১৯৫০ সালে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে হামলা হয়,স্বর্ণালংকার লুট হয়। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খানের শাসনামলের শুরু এবং ১৯৬৪ সালের দাঙ্গার পর বেশ কিছুটা সময় মন্দিরে পূজা অর্চনা বন্ধ থাকে। মুক্তিযুদ্ধের সময় মন্দিরটি মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং মন্দিরের অর্ধেকের বেশি ভবন ধ্বংস প্রাপ্ত হয়।প্রধান ভবনটি দখল করে পাক হানাদার বাহিনী গোলাবারুদ রাখার গুদামে পরিনত করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও