পরিবেশ রক্ষায় রাজনীতির ভূমিকা অনুসন্ধান

বণিক বার্তা ড. এ এস এম সাইফুল্লাহ প্রকাশিত: ০৪ নভেম্বর ২০২৩, ০৯:৪৪

রাজনৈতিক তত্ত্ব নিয়ে যারা পর্যালোচনা করেন তাদের অনেক সময় লেগেছে পরিবেশ রাজনীতির চ্যালেঞ্জগুলো অনুধাবন করতে। মূলত ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে বাস্তুসংস্থান অর্থাৎ পরিবেশগত চিন্তা-চেতনাকে রাজনৈতিক চিন্তা কিংবা দর্শনের উপশাখা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। মজার বিষয় হলো পরিবেশ রাজনীতির উদ্ভব পরিবেশ চিন্তকদের কিংবা শিক্ষাসংশ্লিষ্টদের রাজনৈতিক চিন্তা কিংবা দর্শন থেকে হয়নি।


১৯৯০-এর দশকে পরিবেশ রাজনীতিকেন্দ্রিক চিন্তাভাবনা পশ্চিম ইউরোপে, বিশেষত যুক্তরাজ্য এবং নেদারল্যান্ডসে প্রসার লাভ করে এবং শিক্ষার বিষয়বস্তুও হয়ে ওঠে। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল উদারতাবাদ, নৈরাজ্যবাদ কিংবা সমাজতন্ত্রের মতো ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক ধারার পরিবর্তে একটি ভিন্নধারার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত নতুন ধারার রাজনৈতিক তত্ত্ব চালু করা যাকে ‘ইকোলজিজম’ও বলা যেতে পারে। এ নতুন ধারার মূল লক্ষ্য ছিল গভীর বাস্তুতন্ত্র এবং বাস্তুকেন্দ্রিকতা এবং এর শুরু মূলত উত্তর আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়ায়। এ সম্পর্কিত প্রথম লেখা যিনি রচনা করেন তিনি হলেন নরওয়ের নাগরিক আর্নে নাইস। পশ্চিম ইউরোপে বাস্তুকেন্দ্রিক রাজনৈতিক তত্ত্বের প্রধান চ্যালেঞ্জগুলো হলো বিভিন্ন আঙ্গিকে সমাজতন্ত্রের স্বাধীনতাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি এবং সংশ্লিষ্ট পদ্ধতি যেমন নৈরাজ্যবাদ কিংবা সাম্প্রতিক উদারতাবাদ। 


মার্ক্সবাদী ধারণা একসময় পরিবেশ আন্দোলনকারী সৃষ্টিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এরই পথ ধরে ১৯৭০-এর দশকে ছাত্র আন্দোলনে মার্ক্সবাদী ধারণায় যে আগ্রহের সৃষ্টি হয় তা শেষ পর্যন্ত পরিবেশকে রাজনৈতিক ধারায় চিন্তার বিষয়বস্তু হিসেবে সংযুক্ত করার সূচনা ঘটায়। আমরা যদি ইতিহাস পর্যালোচনা করি তাহলে দেখতে পাই ‘ফ্রাংকফুর্ট স্কুল’-এর ধারণা, নৈরাজ্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি আরো ঐতিহ্যবাহী মার্ক্সবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে মহাদেশীয় তাত্ত্বিক বিতর্কে আধিপত্য বিস্তার করতে শুরু করে। সর্বোপরি সে সময় মহাদেশীয় তাত্ত্বিক আলোচনায় পরিবেশগত নীতিশাস্ত্রের চেয়ে সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্বগুলো বেশি প্রাধান্য পেয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও