কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ক্ষয়িষ্ণু যুক্তরাষ্ট্রের বিপরীতে চীনের উত্থান কতটা আশা দেয়

প্রথম আলো মারুফ মল্লিক প্রকাশিত: ২৪ এপ্রিল ২০২৩, ০৭:০৬

সম্প্রতি চীনের মধ্যস্থতায় ইরান ও সৌদি আরব সন্ধি স্থাপন করেছে। এ সন্ধি আরবের রাজনীতিতে গুরুত্ব বহন করছে। এর ফলে আরবের রাজনীতির খোল নলচে বদলে যেতে পারে। সম্ভবত ইয়েমেনে শান্তি ফিরে আসতে পারে। হুতিদের সঙ্গে সৌদি আরব সরকার আলোচনাও শুরু করেছে। এ সন্ধির প্রভাব অন্যান্য আরব দেশেও পড়তে পারে। কিন্তু আরবের কর্তৃত্ববাদী রাজনীতিতে খুব বেশি পরিবর্তন আসবে বলে মনে হয় না; বরং নতুন করে কর্তৃত্ববাদ গেড়ে বসতে পারে। চীনকে গণতন্ত্রের সহায়ক শক্তি বলে বিবেচনা করা যায় না কখনোই।


শুধু আরবেই নয়, বিভিন্ন অঞ্চলেই চীন কর্তৃত্ববাদী শাসকদের হাত করে নিজস্ব প্রভাববলয় তৈরির চেষ্টা করছে। এর কিছু নমুনা প্রতিফলিতও হচ্ছে আঞ্চলিক রাজনীতিতে। ইউক্রেন যুদ্ধে সরাসরি না হলেও রাশিয়ার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে চীন। এর আগে সিরিয়ার যুদ্ধেও বাশার আল–আসাদের পক্ষে ছিল চীন। তালেবানের সঙ্গেও কয়েক দফা আলোচনা করেছে যুক্তরাষ্ট্র কাবুল ছেড়ে যাওয়ার আগে।


চীন মূলত তার অর্থনৈতিক শক্তি, অনেক আলোচিত বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ, দক্ষ কূটনীতি ও সামরিক শক্তি দিয়ে বিভিন্ন দেশ ও শক্তিকে নিজেদের পক্ষে আনার কাজ করছে। চীনের এ ধরনের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করেই বর্তমান সময়কে চীনের উত্থান পর্ব বলে উল্লেখ করছেন অনেকেই। মোটাদাগে বলা যায়, বিশ্বরাজনীতিতে চীন তার পদচিহ্ন রাখছে বেশ তাৎপর্য নিয়েই। কিন্তু লক্ষণীয় বিষয় হচ্ছে, চীন বিভিন্ন দেশের অগণতান্ত্রিক রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে কাজ করছে। সাধারণ মানুষ ও সুশীল সমাজের সঙ্গে চীনের যোগাযোগ খুব বেশি নেই। এ কারণে চীনের গণতন্ত্র ও মানবাধিকারবিরোধী ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। চীন বিশ্বরাজনীতিতে নিজস্ব ইতিবাচক দর্শন বা আদর্শের ধারা তৈরি করতে করতে পারেনি।


বলার অপেক্ষা রাখে না, চীনের এই উত্থানে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। স্বভাবতই চীন যুক্তরাষ্ট্রকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে টেক্কা দেওয়ার চেষ্টা করছে। রাজনৈতিক আচরণের দিক থেকে বিবেচনা করলে উভয় দেশই আধিপত্যবাদী। উভয়েই কর্তৃত্ব সম্প্রসারণের চেষ্টা করছে। এরই অংশ হিসেবে আরবসহ বিভিন্ন অঞ্চলে চীন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের ভাগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। আবার যুক্তরাষ্ট্র অনেক দিনে ধরেই চীনের ঘরের কাছে চলে আসার চেষ্টা করছে। বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের জবাব হিসেবে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ইন্দো–প্যাসিফিক জোট গড়ে তুলেছে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও