মাউশি দায় এড়াতে পারে না

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২৫ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:৪৭

বাংলাদেশে শিক্ষা নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে। ঠিক একইভাবে এ খাতে অব্যবস্থাপনারও শেষ নেই। শিক্ষার নীতিনির্ধারকেরা নতুন নতুন নীতি ও পদ্ধতি প্রণয়নে যতটা আগ্রহী, সেটা কীভাবে বাস্তবায়িত হবে, তা নিয়ে সমান মনোযোগী নন।


নতুন বছর থেকে নতুন শিক্ষাক্রমের যাত্রা শুরু হচ্ছে। বদলে যাচ্ছে শিখন ও মূল্যায়নের ধরন। কিন্তু নতুন শিক্ষাক্রম যে শিক্ষকেরা বাস্তবায়ন করবেন, তাঁদের যথাযথ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়নি। অনলাইনে মাত্র এক ঘণ্টার বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ নিয়ে শিক্ষকদের শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের সামনে দাঁড়াতে হচ্ছে।


আগামী ১ জানুয়ারি প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হবে। ২০২৪ সাল থেকে বাকি শ্রেণিগুলোতে নতুন শিক্ষাক্রম চালু হবে। গত মে মাসে এই শিক্ষাক্রমের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়। এরপর শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে একটি পথরেখাও ঠিক করে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।


পথরেখা অনুযায়ী, সেখানে প্রতিটি জেলায় প্রতিটি বিষয়ের জন্য তিনজন করে মাস্টার ট্রেইনার বা মূল প্রশিক্ষক তৈরি করা হবে। প্রতিটি উপজেলায় তাঁরা তিনজন করে শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেবেন। তাঁদের মাধ্যমে এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে সারা দেশে সব শিক্ষককে সশরীর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রথম আলোর খবর জানাচ্ছে, এ পর্যন্ত কেবল জেলা পর্যায়ের প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও