কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাংবাদিকতায় আমাদের অঙ্গীকারের ঘাটতি আছে

৪ নভেম্বর ছিল প্রথম আলোর ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেছেন নিউ এজ সম্পাদক ও সম্পাদক পরিষদের সহসভাপতি নূরুল কবীর এবং বণিক বার্তা সম্পাদক ও সম্পাদক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ।

দেওয়ান হানিফ মাহমুদ: আমাদের সাংবাদিকতার একটা গৌরবের ইতিহাস আছে। পাকিস্তান আমলে এটি জাতিরাষ্ট্র গঠনের আকাঙ্ক্ষায় রূপ নেয়। আশির দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের সময় পর্যন্ত যে সাংবাদিকতা ছিল; এখনকার সাংবাদিকতা তা থেকে অনেকটা ভিন্ন। সারা বিশ্বেই সাংবাদিকতা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। আমাদের এখানে মুদ্রিত পত্রিকা, টেলিভিশন ও অনলাইন পোর্টাল সংখ্যায় অনেক বেড়েছে। এত সংবাদমাধ্যম পৃথিবীর আর কোনো দেশে আছে কি না সন্দেহ। কিন্তু সাংবাদিকতার মূল কাজ যে ক্ষমতাবানদের প্রশ্ন করা, সেই ক্ষমতা মোটেই বাড়েনি। খুবই কমসংখ্যক সংবাদমাধ্যম সঠিক তথ্য তুলে ধরতে পারছে। সাংবাদিকতায় বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ঘাটতি রয়েছে। একজন দক্ষ ও সাহসী সম্পাদকই সংবাদপত্রকে প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে এগিয়ে নিয়ে যান এবং সাংবাদিকতার অঙ্গীকার পূরণে ভূমিকা রাখেন।

একসময় সংবাদমাধ্যমকে দেখা হতো সামাজিক পণ্য বা সোশ্যাল গুডস হিসেবে। পত্রিকাগুলোর আয়ের মূল উত্স ছিল সরকারি বিজ্ঞাপন। নব্বইয়ের পর বেসরকারি খাত থেকে আয় করে যে সফল গণমাধ্যম করা যায়, তার একাধিক উদাহরণ আছে। ২০০০ সালের পর থেকে বেসরকারি খাতের দ্রুত বিকাশ ঘটেছে। যেসব সংবাদমাধ্যম ভালো সাংবাদিকতা করে, ব্যবসায়িক মহলে তাদের গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি। ভালো সাংবাদিকতা ও ভালো ব্যবসা একে অপরের পরিপূরক। যেসব সংবাদমাধ্যম সরকারি বিজ্ঞাপন বা বিশেষ ব্যবসায়ী গ্রুপের বিজ্ঞাপনের ওপর নির্ভরশীল, তাদের পক্ষে ভালো সাংবাদিকতা করা সম্ভব নয়। গণমাধ্যমে বা সংবাদপত্রে স্বাধীনতা ভোগ করতে চাইলে তার আর্থিক স্বাধীনতাও থাকতে হবে। আমি বলব, এটাই বড় চ্যালেঞ্জ। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন