You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কপ-২৭ ও আমাদের করণীয়

বিশ্বজুড়ে আজ একটি বিষয় নিয়েই সবাই সবচাইতে বেশি কথা বলছে- জলবায়ু পরিবির্তন, নেট জিরো, বৈশ্বিক উন্নয়ন। এগুলো সবচাইতে বেশি উদ্বেগেরও বিষয়। এ তিনটি ব্যাকাংশ জানান দিচ্ছে এক অশনিসংকেতের, মানবসভ্যতার সামনে এক বিশাল বিপদের, এক চূড়ান্ত বিপর্যয়ের। এই ঘোরতর বিপদ ঠেকাতে পৃথিবীর মানুষ আজ মরিয়া কিন্তু দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। পরিতাপের বিষয়, এ বিপর্যয় সৃষ্টিকারী শিল্পোন্নত দেশগুলো আসন্ন এই বিপদ নিয়ে কেমন যেন নিস্পৃহ ও উদাসীন।

এই প্রেক্ষাপটে আজ থেকে মিসরে লোহিত সাগর তীরবর্তী অবকাশকেন্দ্র শার্ম আল শেইখে শুরু হচ্ছে বহুল আলোচিত 'কপ- ২৭' বা জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় অংশীজন দেশগুলোর শীর্ষ সম্মেলন। কী আলোচিত হতে যাচ্ছে এই বিশাল 'টক ফেস্ট' বা আলোচনা যজ্ঞে? কী-ইবা আলোচনা হয়েছিল এর আগের বছর গ্লাসগো কপ ২৬-এ?

চলুন ফিরে তাকাই এই আলোচনা সমুদ্রের ক্রমযাত্রায় এবং তাকে কেন্দ্র করে যে কাজ হওয়ার কথা হয়েছিল তার বিশ্নেষণে। ২০১৫ সালের প্যারিস সম্মেলনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন শিল্পায়নের সময় থেকে শুরু করে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির মধ্যে রাখা হবে। বৈজ্ঞানিক সমীক্ষায় ধারণা করা হয়েছিল, তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির বেশি বাড়লে পৃথিবীর আবহাওয়ায় বিপজ্জনক অবস্থা তৈরি হবে।

তাপমাত্রা কমানোর এ যাত্রায় শিল্পোন্নত দেশগুলোর দায়িত্ব সবচেয়ে বেশি। কারণ গ্রিনহাউস যে তিনটি গ্যাস এই তাপমাত্রা বাড়াচ্ছে, তা নির্গত হয়েছে মূলত শিল্পোন্নত দেশগুলোর তথাকথিত আধুনিকায়নের কারণে, নির্বিচারে জ্বালানি পোড়ানোর কারণে। শিল্পবিপ্লবের সময় থেকে এর শুরু। শিল্পবিপ্লবের শুরু থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত যারা বৈশ্বিক উষ্ণায়ন সৃষ্টি করেছে, তার পুরোভাগে রয়েছে আমেরিকা, ইউরোপ, রাশিয়া। ২০০০ সালের পর, একুশ শতকে এসে, এই উষ্ণায়ন প্রক্রিয়ায় ব্যাপক মাত্রায় যোগ দিয়েছে চীন। সাম্প্রতিক সময়ে চীনের উত্থান ও উন্নয়ন বৈশ্বিক তাপমাত্রায় নেতিবাচক ভূমিকা রেখেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন