আইএমএফের ঋণ ও শর্ত অর্থনীতির শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় কতটা কার্যকর

বণিক বার্তা ড. আর এম দেবনাথ প্রকাশিত: ১১ আগস্ট ২০২২, ০৯:০৮

আজ বাইশে শ্রাবণ। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮১তম মৃত্যুবার্ষিকী। ভেবেছিলাম আজ কবিগুরুর কিছু গান শুনব, হয়তো বরাবরের মতোই। না, বিধিবাম! সকাল বেলার কাগজ হাতে পেয়েই দেখলাম দৈনিক বণিক বার্তার খবরের শিরোনাম ‘দেশে ডিজেল-কেরোসিনে ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ, অকটেন-পেট্রলে ৫০ শতাংশের বেশি মূল্যবৃদ্ধি। এ খবরে বড়ই আশাহত হলাম, দুঃসংবাদের বার্তা পেলাম।


এত সকাল সকাল এ দুঃসংবাদ পাব তা ভাবতে পারিনি। ভেবেছিলাম সরকার আগে বাঁচানো টাকা দিয়ে সামাল দেবে। আগে, মানে অনেকদিন আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম ছিল কম, কিন্তু জনগণ কিনেছে বেশি দাম দিয়ে। অনেক টাকা সেখানে সাশ্রয় হয়। ওই টাকার কী হলো তা জানার আগেই সরকার খবর দিল দিন-কাল ভালো নয়। লোডশেডিং করে, বিদ্যুৎ বাঁচিয়ে, সরকারি বিদ্যুৎ বাঁচিয়েও হচ্ছে না। অগত্যা মূল্যবৃদ্ধি। যেই সেই মূল্যবৃদ্ধি নয়, রেকর্ড মূল্যবৃদ্ধি। ডিজেল লিটারে ৩৪ টাকা, কেরোসিন লিটারে ৩৪ টাকা, পেট্রল লিটারে ৪৪ টাকা এবং অকটেনে লিটারপ্রতি ৪৬ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এত বড় দুঃসংবাদ ও অস্বস্তির খবরের জন্য একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না।


ভেবেছিলাম লিটারে হয়তো ১০-২০ টাকা বাড়তে পারে। না, তা হলো না। জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সাধারণ ক্রেতাদেরও মুক্তি দিলেন না। কেরোসিন ও ডিজেলের দামও বাড়ালেন। একেবারে অপ্রস্তুত অবস্থা। যদিও বন্ধুর কথা বিশ্বাস করলে তা হওয়ার কথা ছিল না। সে কয়েকদিন আগে আমাকে বলেছিল, আসিতেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এ কথা বলে সে সাবধান করেছিল। আমি বললাম, ছোটবেলায় শুনতাম, আসিতেছে কমলা সার্কাস, আসিতেছে জেমিনি সার্কাস। এতে আমাদের আনন্দের সীমা ছিল না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও