কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাইডেনের মধ্যপ্রাচ্য সফর মুছে দিল খাসোগি-শিরিনের রক্ত

ক্ষমতা গ্রহণের পর দীর্ঘ মার্কিন ঐতিহ্য ভেঙে ট্রাম্প প্রথম বৈদেশিক সফরে গিয়েছিলেন সৌদি আরবে। ট্রাম্পের ওই সফরে ছিল মধ্যপ্রাচ্যে নতুন কিছু ঘটার আভাস। ‘শতাব্দীর চুক্তি’র মাধ্যমে পরিষ্কার হয়েছে ট্রাম্পের আভাস। ট্রাম্পের প্রশাসন, বিশেষ করে ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনারের অঙ্কিত ‘শতাব্দীর চুক্তিতে’ একমত হয়ে ইসরায়েলের দখলদারি মেনে নিয়েছিল সৌদি বলয়ভুক্ত বেশ কয়েকটি রাষ্ট্র। ক্ষমতা গ্রহণের আড়াই বছর পর জো বাইডেন এসেছেন মধ্যপ্রাচ্যে। সফরের উদ্দেশ্য পরিষ্কার; ইসরায়েলকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে সংযুক্ত করা। সেই উদ্দেশ্যেই বাইডেন সফর করেছেন ইসরায়েল ও সৌদি আরবে।

ট্রাম্প যেভাবে ‘শতাব্দীর চুক্তির’ নামে ফিলিস্তিনিদের ভূমি দখলের আয়োজন করেছিলেন, ঠিক একইভাবে মধ্যপ্রাচ্যে ‘শান্তি আর সুরক্ষার’ নামে বাইডেন বন্দোবস্ত করছেন দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ভাষাকে স্তিমিত এবং সৌদি আরব ও ইসরায়েলের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার। তবে বাইডেনের সফর ঘিরে সমালোচনা শুরু হয়েছে খোদ মার্কিন মুলুকেই। বার্নি স্যান্ডার্স থেকে শুরু করে প্রগতিশীলদের বিশাল একটি অংশ খোলাখুলি ব্যক্ত করেছেন অসন্তুষ্টির কথা। এ অবস্থানের প্রধান কারণ পরপর ঘটে যাওয়া দুটি হত্যাকাণ্ড। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে জামাল খাসোগি ছিলেন প্রথমজন। দ্বিতীয়জন শিরিন আবু আকলেহ।

খাসোগি ও শিরিন আর অচেনা কোনো নাম নয়। ২০১৮ সালের গ্রীষ্মে ইস্তাম্বুলে সৌদি কনস্যুলেটের মধ্যে মোহাম্মাদ বিন সালমানের ‘নিজস্ব বাহিনীর’ কর্তৃক খুন হয়েছিলেন খাসোগি। তুরস্ক ও যুক্তরাষ্ট্রের নথিতে উঠে এসেছে এ ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ। কনস্যুলেটের মধ্যে মানুষ খুনের নজির সম্ভবত আধুনিক জামানায় নেই। এ ঘটনায় হতবিহ্বল মানুষের বিক্ষোভকে বিন সালমান অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সামাল দিয়েছেন ট্রাম্প ও কুশনারের মিত্রতায় ভর করে। দ্বিতীয় হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে চলমান এই গ্রীষ্মে। আরব বিশ্বের প্রখ্যাত নারী সাংবাদিক শিরিন আবু আকলেহ নিহত হন ইসরায়েলি সৈন্যদের গুলিতে পশ্চিম তীরের জেনিন শরণার্থীশিবিরে। শিরিনের স্মরণে আল-জাজিরার প্রখ্যাত সাংবাদিক এবং শিরিনের সহকর্মী মারওয়ান বিশারা লিখেছেন, মাতৃভূমি দখল করে নেওয়া ইসরায়েলিদের সঙ্গে নিয়মিত মোকাবিলা করেছেন শিরিন। নিঃস্ব ফিলিস্তিনিদের কণ্ঠের আওয়াজ ছিলেন তিনি। প্রতিনিয়ত নির্ভরতা জুগিয়েছেন আধিপত্যবাদবিরোধীদের বিক্ষোভে। রাবাত থেকে রিয়াদের লাখ লাখ ঘরে শিরিন ছিলেন প্রেরণা ও প্রতিরোধের নাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন