কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

গমের আমদানিনির্ভরতা বাড়ছে

দেশ রূপান্তর আবদুল হাই রঞ্জু প্রকাশিত: ১৯ মে ২০২২, ০৯:০৫

ছোট্ট ভূখন্ডের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর দেশ বাংলাদেশ। বৃহৎ এই জনগোষ্ঠীর প্রধান খাদ্য ভাত। পরের অবস্থানে গমের তৈরি রুটির চাহিদাও প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। শুধু রুটিই না, বেকারির বিভিন্ন ধরনের খাদ্যপণ্য আটা-ময়দা থেকেই তৈরি হয়। কিন্তু ভাতের চাহিদা পূরণে ধানের উৎপাদন যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে, সে তুলনায় গমের উৎপাদন বৃদ্ধি হচ্ছেই না, বরং বলা চলে গমের উৎপাদন দিনে দিনে কমে আসছে। অথচ দেশের নদী অববাহিকায় গড়ে ওঠা সুবিশাল চরাঞ্চলের দোঁআশ মাটিতে এখন গম উৎপাদনের যথেষ্ট সুযোগ ও সম্ভাবনা থাকলেও উপযুক্ত পরিকল্পনার অভাব এবং সরকারিভাবে যথাযথ উদ্যোগ না নেওয়ায় কাক্সিক্ষত পরিমাণ গম উৎপাদন হচ্ছে না। ফলে মানুষের খাদ্যচাহিদা পূরণে প্রতি বছরই বিপুল পরিমাণ গম সরকারি-বেসরকারিভাবে আমদানি করতে হচ্ছে। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার অপচয়ও যেমন বাড়ছে, তেমনি চড়া দামেও গম আমদানি করতে হচ্ছে। দেশে প্রতি বছর গমের চাহিদা প্রায় ৭৫-৭৬ লাখ টন। যার মধ্যে ৮৯ শতাংশই প্রতি বছর আমদানি করতে হয়, যা বেসরকারিভাবে আমদানি করে দেশের ছোট-বড় অনেক শিল্প গ্রুপ। গত ২০২০-২১ অর্থবছরে সাড়ে ৫৩ লাখ টন গম আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে রাশিয়া থেকে এসেছে ২৬ শতাংশ, ইউক্রেন থেকে এসেছে ১৫ শতাংশ। চলতি বছরেও গত বছরের সমপরিমাণ গম আমদানি করতে হবে। এক দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য মতে, গত ১৩ মার্চ পর্যন্ত দেশে গম আমদানি হয়েছে সাড়ে ৩০ লাখ টন। এই অর্থবছরের বাকি সময়ে আরও ২০-২৫ লাখ টন গম আমদানি করতে হবে।


মূলত আমাদের দেশে রাশিয়া ও ইউক্রেনের গম যেভাবে আমদানি হয়, সেভাবেই বিশ্বের অন্যান্য দেশ ব্রাজিল, কানাডা, ভারত, মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া থেকেও গম আমদানি হয়ে থাকে। তবে এ বছর অনেকটাই সংকট সৃষ্টি করেছে রাশিয়া, ইউক্রেন যুদ্ধ। যুদ্ধের কারণে রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে গম আমদানি না হওয়ায় বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে বেসরকারি আমদানিকারকরা আমদানি করছেন। আবার রাশিয়া গম রপ্তানিতে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় গমের আন্তর্জাতিক বাজারদরও অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও