ইউরোপে পরমাণু বিতর্ক উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে

ইত্তেফাক রেনে ফিস্টার প্রকাশিত: ১৬ এপ্রিল ২০২২, ০৮:৪৫

২০১৮ সালের ১২ জুলাই সকাল সাড়ে ৮টার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প তার জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টনের কাছে জানতে চাইলেন, ‘তুমি কি ঐতিহাসিক কোনো সিদ্ধান্ত চাও?’ এর ঠিক আগেই রাতেই ইউএস প্রেসিডেন্ট কাটিয়েছেন ব্রাসেলসে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাটো মিশনে। আর ঐ উক্তির সময় তিনি দীর্ঘ সময় কাটাবেন সম্মেলনে। ট্রাম্প তখন নতুন কিছু নাড়াচাড়া দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছেন।


আগের রাতে ট্রান্স আটলান্টিক রাষ্ট্রগুলোর সরকারপ্রধানদের সঙ্গে মিটিং করে তার মেজাজ কিছুটা বিগড়ে ছিল। কারণ ট্রান্স আটলান্টিক দেশগুলোর আবারো তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াতে অনীহা জানিয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল নর্ড স্ট্রিম-২ পাইপলাইন প্রকল্প বাতিল করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।


‘আমরা বেরিয়ে এসেছি’—ট্রাম্প তার বিচলিত উপদেষ্টাদের কাছে বলেছিলেন। তিনি আরো যোগ করেছিলেন: ‘তারা যে অর্থ প্রদান করছে আমরা তার সঙ্গে লড়াই করতে যাচ্ছি না।’ তার ইঙ্গিত ছিল রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানিতে ইউরোপের অনেক দেশের নির্ভরতা বিষয়ে।


বোল্টন তার স্মৃতিচারণে বর্ণনা করেছেন, তিনি তখন চিন্তা করেছিলেন, ট্রাম্প যদি তার পরিকল্পনাটি চালিয়ে যান, তবে দিনের শেষে তিনি পদত্যাগ করবেন কি না। অবশেষে সেক্রেটারি অব স্টেট মাইক পম্পেওর সঙ্গে একসঙ্গে মিলে তিনি রাষ্ট্রপতিকে ন্যাটো থেকে বেরিয়ে যাওয়া থেকে বিরত রাখতে সক্ষম হন। কিন্তু ২০২৪ সালের নির্বাচনের পর যদি ট্রাম্প হোয়াইট হাউজে ফিরে আসেন, তবে এটি জোটের কলিজায় ভালোভাবেই বিদ্ধ হবে। মার্চের শুরুতে বোল্টন ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেন, ‘দ্বিতীয় মেয়াদে, আমি মনে করি তিনি হয়তো ন্যাটো থেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। এবং আমি মনে করি পুতিন এটির জন্য অপেক্ষা করছিলেন।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও