You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত দুনিয়ার বিবর্তন

মানুষের বিবর্তন নিয়ে আলোচনা আমাদের পেছনের দিকে চোখ ফেরালেও, প্রযুক্তি এবং সংস্কৃতির যে বিবর্তন প্রতিনিয়ত ঘটছে তা মানুষের জেনেটিকের বিবর্তনের ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখছে। বিবর্তনের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা ডাইনোসর, মানুষের অস্তিত্ব তথা অস্ট্রালোপিথেকাস, হোমো ইরেকটাস, নিয়ান্ডারথালস নয় বরং বর্তমানেও এই পরিবর্তনগুলো কেমনভাবে স্বয়ংক্রিয় হচ্ছে কেমনভাবে পরিবর্তনের ঘটনা ঘটছে এবং ভবিষ্যতে তা কেমন পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে সে বিষয় নিয়েই এই আলাপ।

পৃথিবীর পরিবর্তনগুলো অধিকসময় পূর্বানুমান করা যায় না। তবে ভবিষ্যতে কী ঘটবে সে সম্পর্কে আমরা সাধারণত আমাদের অতীতের জ্ঞান ও প্রজ্ঞার আলোকে কথা বলি, ধারণা করি। লিখিত উপাদান শেষ যেখানে সেখানেই সাধারণত ঐতিহাসিকরা থেমে যান, কিন্তু প্রত্নতাত্ত্বিকরা লিখিত ইতিহাসের উৎস ছাড়াও মানুষের অতীত জীবনের বস্তুগত নিদর্শনকে পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষণের মধ্য দিয়ে অতীত সমাজ, মানুষের জীবনাচার এবং অতীত থেকে বর্তমান পর্যন্ত মানুষের জীবনমানের অগ্রগতি সম্পর্কে বিস্তরিত তথ্য-উপাত্ত হাজির করেন।

৬ মিলিয়ন বছর ধরে চলে আসা বিবর্তনের, বিশেষ করে যদি চিন্তা করি তাহলে গত ২ দশমিক ৫ মিলিয়ন বছর থেকে পাথর সংস্কৃতির মধ্যদিয়ে এই প্রাগ-ইতিহাসের সূচনার অগ্রগতি হয়েছে সাম্রাজ্য, নগর ও শহরের মধ্য দিয়ে। ১ লাখ বছর ধরে মানুষের কাছাকাছি অন্যান্য যে এপস আছে এরা বিভিন্ন গোত্র উপগোত্রে বিভক্ত হয়েছে। এই বিভক্ত হওয়ার পেছনে সাগর, পাহার-পর্বত, পরবর্তীতে পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের অনুঘটক কোথাও ভিন্ন ধরনের আবহাওয়া, দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাস-রুটিন, জীবনধারা তার বিবর্তনে ভূমিকা রেখেছে।

অঞ্চল ও খাদ্যাভ্যাসভেদে আমরা মানুষের চেহারা আকৃতির গঠনেও বৈচিত্র্য লক্ষ্য করি। বিশেষ করে গত ১০ হাজার বছর ধরে এই বিবর্তন বেশ সক্রিয়। পরবর্তী সময়ে কৃষিভিত্তিক জীবন ও সভ্যতা গড়ে তোলায় এই পরিবর্তন নতুন মাত্রা যুক্ত করেছে। এর পরবর্তীতে সভ্যতার উত্থান ও নব নব প্রযুক্তির আবিষ্কার সব মানুষকে আবার পরস্পরের কাছাকাছি করে দিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন