অনুসন্ধান কমিটিকে নিরপেক্ষতার প্রমাণ দিতে হবে

যুগান্তর প্রকাশিত: ০২ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১০:১৭

অবশেষে প্রণীত হলো নির্বাচন কমিশনে নিয়োগ আইন। গত ২৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে পাশ হওয়া ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ বিল-২০২২’ রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভের পর আইনে পরিণত হয়েছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনধিক চারজন কমিশনার নিয়োগে আইন প্রণয়নে সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকা সত্ত্বেও স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত তিনটি রাজনৈতিক দল-আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টি ইতঃপূর্বে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও অন্যান্য কমিশনার নিয়োগদানে আইন প্রণয়নের কোনো উদ্যোগ নেয়নি।


বিরোধী রাজনৈতিক দল, আইন বিশেষজ্ঞ, সুশীলসমাজ ও মিডিয়ার জোর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ আইনটি প্রণয়নে উদ্যোগ নিলেও এবং সেটি তাদের সন্তুষ্টিলাভে সক্ষম না হলেও আইনটি একটি সাংবিধানিক শূন্যতা পূরণ করেছে। এখন যা প্রয়োজন তা হলো, সিইসি এবং অন্যান্য কমিশনার নিয়োগে আইনটিতে বিধৃত নীতির স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ অনুসরণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও