You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজনীতি :বিজ্ঞান না সুকুমারবৃত্তি?

এভাবে ধারণা করা ভুল হবে না- মানুষের ক্রমবিকাশের ধারায় গোত্রভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার কাল থেকে মানুষ গোত্রের স্বার্থে বিভিন্ন বিষয়ে নিয়মকানুন, প্রথা প্রতিষ্ঠা করেছিল। সেই নিয়মকানুন যথাযথভাবে পালিত না হলে গোত্রপ্রধান শাস্তি দিতে পারতেন। কালে কালে এ রকম নিয়মকানুন ন্যায়নীতিই আইনি রূপ পায়। গোত্র থেকে উন্নত হতে হতে আজকের রাষ্ট্র দেশ-মহাদেশের অবস্থায় এসে পৌঁছেছে মানুষ। এর মধ্যে বিজ্ঞান কী? বলাবাহুল্য, বিজ্ঞানের অনুশীলনই হচ্ছে বস্তুনিষ্ঠ চূড়ান্ত বাস্তবিকতাকে প্রমাণ করা।

আজ পৃথিবীর সব বস্তুগত আবিস্কার বিজ্ঞানের হাত ধরে ঘটেছে এবং ঘটছে। সম্প্রতি মানুষের জীবনের জন্য খাদ্য, ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রে ক্ষতিকর উপাদান নিষিদ্ধ করতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে কাজ করা হচ্ছে। এ কথা সত্য, বিজ্ঞানের আবিস্কৃত অধিকাংশ বস্তুই সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে অর্থনৈতিক কারণে। আরেকটি বিষয়, বিজ্ঞানের আবিস্কৃত বিষয় যদি অপপ্রয়োগ হয় সে ক্ষেত্রে অপপ্রয়োগ রোধ করতে আবিস্কারকারী বিজ্ঞানী কোনো আইনে প্রতিরোধ করতে পারেন না যথাযথ আইনের অভাবে। বিজ্ঞানের অপপ্রয়োগ রোধ করতে হলে বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীর আইনি অধিকার প্রতিষ্ঠা করা জরুরি। বিজ্ঞান সম্পর্কে বিশ্বমানুষের ব্যাপক আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় যন্ত্র আবিস্কারের কাল থেকে। অর্থাৎ যন্ত্রের জনক জেমস ওয়াটের কাল থেকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন