You have reached your daily news limit

Please log in to continue


র‍্যাবের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা ও মার্কিন নীতিমালার পরিবর্তন

গত ১০ ডিসেম্বর মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) এবং এর ৭ সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। এরপর থেকে বাংলাদেশি গণমাধ্যমের বিশ্লেষণ ও জল্পনা-কল্পনার অন্যতম প্রধান বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ভবিষ্যৎ।

যদিও এ আলোচনাগুলো প্রায়ই শুরু হয় কেন যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে তা নিয়ে। তারপরেও মার্কিনদের সিদ্ধান্তের সবচেয়ে তীব্র সমালোচনাকারীও পরোক্ষভাবে স্বীকার করে নিয়েছেন যে বাংলাদেশে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড (যে কারণে মূলত যুক্তরাষ্ট্র এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে) দীর্ঘ দিন ধরে একটি উদ্বেগের বিষয়। অনেকে জোর দিয়ে বলেন, এই ধরনের কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা অসামঞ্জস্যপূর্ণ। তারা অন্যান্য দেশের, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে দুর্বল রেকর্ডের কথা উল্লেখ করেন, যাদের বিরুদ্ধে এখনও যুক্তরাষ্ট্র কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

এমন যুক্তি যারা দেন তারা ভুলে যান যে, অন্যান্য দেশের দুর্বল মানবাধিকার রেকর্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনায় যাওয়ার অর্থ হচ্ছে বর্তমান নিষেধাজ্ঞার পেছনের যুক্তিগুলো মেনে নেওয়া। যারা অভ্যাসবশত সব অভিযোগ অস্বীকার করেন, তারা তাদের স্বভাব অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছেন। অনেকে এই নিষেধাজ্ঞাকে তাচ্ছিল্য করে বলছেন, এটি শিগগির গুরুত্ব হারাবে এবং আবারও সম্পর্কের ভারসাম্য ফিরে আসবে। অপরদিকে, আরেক দল জল্পনা-কল্পনা করছেন যে এখানেই শেষ নয়, সামনে আরও শক্তিশালী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা আসছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন