কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শুক্র গ্রহে আবিষ্কৃত ভূতাত্ত্বিক কার্যকলাপ

শুক্র গ্রহ পৃথিবী সম্পর্কিত বা টেরেস্ট্রিয়াল চারটি গ্রহের অন্যতম একটি গ্রহ—আয়তন, ভর ও ঘনত্ব বিচারে গ্রহটি পৃথিবীর কাছাকাছি এবং নিকটতম প্রতিবেশী। সূর্য ও চাঁদের পরেই উজ্জ্বলতম হওয়ায় প্রাচীনকালে শুক্রকে সন্ধ্যা ও ভোরের তারা বলা হতো এবং গ্রিক ও রোমানদের কাছে গ্রহটি ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের দেবী হিসেবে অভিহিত হতো। শুক্র গ্রহ গ্যালিলিওর আগে আবিষ্কৃত হলেও তিনি প্রথম এটাকে গ্রহ বলে বুঝতে পারেন। ঘন মেঘ দ্বারা গ্রহটি আচ্ছাদিত, যা সূর্যের আলো তীব্রভাবে প্রতিফলিত করে। এই গ্রহের বায়ুমণ্ডল কার্বন ডাই-অক্সাইড ও সালফিউরিক এসিড দিয়ে গঠিত এবং পৃষ্ঠস্থ তাপমাত্রা ৪৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের বেশি, যা সিসাকে গলিয়ে ফেলতে যথেষ্ট। কিন্তু শুক্র গ্রহে সব সময় এমন প্রতিকূল আবহাওয়া ছিল না। বিজ্ঞানীদের ধারণা, আদিতে শুক্র গ্রহের অবস্থা প্রায় পৃথিবীর মতো ছিল, পরে যা বদলে যায়; কিন্তু কেন? চরম বৈরী পরিবেশের কারণে গ্রহ সম্পর্কীয় অনুসন্ধান মিশন পরিচালনায় বাধা হয়ে দাঁড়ালেও বিজ্ঞানীদের জানার আগ্রহ থেমে নেই। যাই হোক, আগের মহাকাশ মিশনগুলো থেকে এক হাজার ৬০০ বড় মাপের আগ্নেয়গিরি, পর্বত, বড় উঁচু ভূখণ্ড এবং বিস্তৃত লাভা ভূমি অস্তিত্ব সম্পর্কে জানা গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন