প্রকাশিত প্রতিবেদনের ব্যাখ্যা
নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় ৩৩৮টি ঘর বরাদ্দ হয়েছে ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য। এ নিয়ে ৯ জুন ‘শীত, বর্ষায় আগের মতো কষ্ট হয় না’ শিরোনামে প্রথম আলোতে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সে প্রতিবেদনে থাকা একটি বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিনা শবনম।
প্রতিবেদনে ইউএনওর বক্তব্যের অংশে লেখা হয়েছিল, উপজেলায় মোট খাসজমির পরিমাণ ৯০৪ একর। এর মধ্যে ৮৭৫ একর ভূমিহীনদের মধ্যে বন্দোবস্ত দেওয়া আছে। বাকি ২৯ একর জমি নিচু এলাকায়। ফলে এসব জমিতে ঘর করা যায় না। কেউ ২ শতাংশ জমি সরকারের নামে লিখে দিলে সেখানে প্রকল্পের ঘর নির্মাণ হচ্ছে।