কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শিক্ষার অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

দেশ রূপান্তর হাবীব ইমন প্রকাশিত: ১২ মে ২০২১, ১১:৩৯

এক. শিক্ষার্থীরা কীভাবে সংক্রমণের আশঙ্কা এড়িয়ে স্কুলে যাবে? শিক্ষার্থীদের প্রতিষেধক টিকা এখনো দুরস্ত। তাহলে, শিক্ষার্থীদের জীবনের মূল্যবান শিক্ষার সময়টা যাতে নষ্ট না হয়, তার দিকে কি এখনো তাকাচ্ছি আমরা? অনিশ্চয়তাতেই তো আছে ছাত্র-ছাত্রীরা, পুরো শিক্ষাবর্ষ জুড়ে। প্রায় দেড় বছর ধরে স্তব্ধ হয়ে যাওয়া পৃথিবী তাদের বয়ঃসন্ধির মননকে গৃহ-আবদ্ধ অবস্থায় কোন স্তরে প্রভাবিত করল, তার খোঁজ গবেষকরা নেওয়ার সুযোগ এখনো বোধহয় পাননি। তারপর আছে অনলাইন পড়াশোনা, সেই সংক্রান্ত প্রযুক্তিগত প্রয়োজন, আর তা না থাকলে চরম অসহায় অবস্থায় পড়া। মেধার থেকে প্রয়োজনীয় হয়ে গেল প্রযুক্তি! তাছাড়া করোনার প্রাদুর্ভাবের ফলে ভেঙে পড়া আর্থিক অবস্থার অভিঘাতও তো তাদের ওপর কম পড়ল না। বাড়ির পরিবর্তিত আর্থিক পরিস্থিতির জন্য স্কুল ছাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে কত ছাত্র-ছাত্রীর। তাদের যে পাহাড়-প্রমাণ পার্থক্যের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে, তা তারা কীভাবে করবে ভাবতেই ভয় লাগে। অনেকেই বলবেন, পরীক্ষা কি স্বাস্থ্য বা প্রাণের থেকে বড়? কিন্তু স্বাস্থ্যই যদি অগ্রাধিকার হয়, তাহলে স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় যখন বন্ধ, তখন স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীদের আংশিক যাওয়া বন্ধ রেখে শিক্ষকদের খুলে দেওয়া হলো কেন? যে বিপদঘণ্টা বাজল, তা তো আমরা সবাই দেখলাম। সংক্রমিত হতে হলো বহু শিক্ষককে। কয়েকজন শিক্ষককে প্রাণ হারাতে হলো।


দুই. এক বেসরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে যে দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে ৬৯.৫ শতাংশ শিক্ষার্থী অনলাইনে অংশই নিতে পারেনি। স্কুল বন্ধ থাকায় ক্লাস পরীক্ষা আর মূল্যায়নের যে বিকল্প ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেটি নিয়েও নানারকম অভিজ্ঞতা হয়েছে শিক্ষাসংশ্লিষ্ট সবার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় গত শিক্ষাবর্ষের ক্লাস-পরীক্ষা এবং মূল্যায়ন হয়েছে বিকল্প পদ্ধতিতে। তবে সেই পদ্ধতিটি একদমই সঠিক নয়, গোঁজামিল বটে। এখনো শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা এ পদ্ধতি নিয়ে একটা গোলকধাঁধায় রয়েছে। অনেকটা দিশেহারা আছে তারা। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও