জুলেখা ভালো আছে
মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রহিম এই ঘটনার কথা লিখে পাঠিয়েছিলেন, বাংলার আবহমান ঐতিহ্য—সহমর্মিতা আর সহযোগিতার একটা উদাহরণ হিসেবে এটি গণ্য হতে পারে। যুদ্ধের আগুনে যা পুড়ে যায়নি। অথবা পুড়তে পুড়তে বেঁচে গেছে; এখনো বেঁচে আছে।
জুলেখার বাবা ছিলেন পেশোয়ারের মানুষ; চাকরি করতেন ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের কুষ্টিয়া শাখায়। যুদ্ধের শুরুতে অবরুদ্ধ শহরে আটকে পড়া অনেক বাঙালি সহকর্মীকে হানাদারদের হাত থেকে রক্ষার রেকর্ড ছিল তাঁর। পরিবার নিয়েই থাকতেন কুষ্টিয়ায়।