চারপাশের নারীদের চোখে-মুখে ভয়, আতঙ্ক। তাঁদের শঙ্কা নিজের নিরাপত্তা নিয়ে, নিজেদের সন্তান-স্বজনদের নিরাপত্তা নিয়ে। এই সমাজে নারী নিরাপদ কোথায়, কখন? স্বামীর সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন নারী। নিজের বাড়িতে লাঞ্ছিত হয়েছেন নারী। চার বছরের শিশুকে ছাড়ে না ধর্ষকেরা! একের পর এক গণধর্ষণ!
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সরব। রাস্তায় নেমেছেন প্রতিবাদকারীরা। প্রতিবাদের দরকার আছে। প্রতিবাদ থেকে সচেতনতা তৈরি হয়। জনমত সংগঠিত হয়। নীতিনির্ধারকেরা তৎপর হন। অন্তত একটা ক্ষেত্রে আমরা দেখছি, সচেতনতা তৈরির সুফল মিলেছে। দেশে কুড়ি বছর আগে অ্যাসিড নিক্ষেপের শিকার নারীর সংখ্যা ছিল ৫০০-এর মতো, ২০১৯ সালে অ্যাসিড–সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটেছে ১৮টা (সূত্র: প্রথম আলো ট্রাস্ট)। অ্যাসিড–সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বড় সামাজিক আন্দোলনের ভূমিকা এই সাফল্যের পেছনে নিশ্চয়ই আছে।
আরও
৫ ঘণ্টা, ১ মিনিট আগে
৫ ঘণ্টা, ৩৬ মিনিট আগে
৫ ঘণ্টা, ৩৭ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৩৬ মিনিট আগে
৬ ঘণ্টা, ৪৪ মিনিট আগে